মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৭
সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৭
কে সত্য ভগবান গনেশ না আল্লাহ?
ফটোমাস্তান- ইমানুল হক
মাঝে মধ্যে গাছে আল্লাহ লিখা বা মাংসের মধ্যে আল্লাহ লিখা দেখে ডিভাইন মনে হতো। এই তো আল্লাহর নাম গাছের মধ্যে। আমাদের ইসলাম ধর্মই সেরা। কিন্তু আজ যখন গনেশের প্রতিকৃতি গাছে দেখলাম, নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। আমিও আহসান হাবিব পেয়ার হুজুরের মতো মনে মনে বলে উঠলাম "এগুলা এডিট করা যায়।" আমি এখনও দ্বিধার মধ্যে আছি। কে সত্য?
আপানাদের মূল্যবান মতামত জানাবেন আশা করি।
শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৭
শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৭
বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৭
বুধবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৭
ইমানুলের ধর্মকথা- ১৭
লিখেছেন ইমানুল হক
আমার ফ্রতিবেশি বন্দু জইল্যা ফছন্দ করেসে তাবারক মোল্লার বড় মাইয়া আমেনা রে। বয়স ১১ বস্যর। জইল্যা গডনাডা আইজ জুম্মার নমাজের ফর আমাক কুলি বইল্য।
মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৭
দ্বীনমজুরের সিন্তাবাবনা
লিখেছেন দ্বীনমজুর
১. সহাল সহাল গুম থিয়ে উডি মেচুয়াক কইত্তে কইত্তে গিরামের ফুহুরে গেচি গোচুল কইত্তে, হে আল্যা কি সব্বোনাশ দেহি ইন্দু ফারার পরান মন্ডোলের বউ ফুলমতি ও হের মাইয়া পরি গোচুল করি বিজা কাফুরে কলসি কাহে সিরি দি উডি আইসতেচে।
১. সহাল সহাল গুম থিয়ে উডি মেচুয়াক কইত্তে কইত্তে গিরামের ফুহুরে গেচি গোচুল কইত্তে, হে আল্যা কি সব্বোনাশ দেহি ইন্দু ফারার পরান মন্ডোলের বউ ফুলমতি ও হের মাইয়া পরি গোচুল করি বিজা কাফুরে কলসি কাহে সিরি দি উডি আইসতেচে।
সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭
শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৭
বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৭
রাদারফোর্ড এর পরমাণু মডেল ইসলাম থেকেই...!!!
লিখেছেন- সজিব হোসেন
১৯১০। নোবেল জয়ী বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড ভোররাতে একটা স্বপ্ন দেখলেন। দেখলেন তিনি মরুভূমির বুকে হেঁটে চলেছেন আর সামনে অনতিদূরে এক আলোক উজ্জ্বল শহর।
শহর নিয়ন বাতির আলোয় ঝলমল করছে। আর ওপরে বিলবোর্ডে এলইডি লাইটে লিখা "শান্তির শহর"!
রাদারফোর্ড সারাদিন অন্যমনস্ক হয়ে কাটালেন শেষে নীল বোরের কাছে সব খুলে বললেন।
নীল বোর সব শুনে বলল, "হুম।তুমি এক কাজ করো,পাশের মসজীদের ঈমামের সাথে গিয়ে একবার দেখা করো"।
রাদারফোর্ড ছুটলেন ঈমামের কাছে।
খুলে বললেন স্বপ্নের কথা।
ঈমাম বললেন, "এটা খুব শুভ লক্ষন।
আল্লাহ আপনাকে হজ্বে ডাকছেন।"
কিন্তু এই ইহুদী নাসারা জালিম সমাজ কি রাদারফোর্ড এর হজ্বে যাওয়া মেনে নেবে?
তাই তিনি ছদ্মবেশ ধারণ করলেন আর পাড়ি দিলেন মক্কা।
মক্কা গিয়ে তিনি চমকে গেলেন!
কাবাকে ঘিরে মানুষের এমন ঘুরে যাওয়া দেখে তিনি আল্লাহর ঈশারা বুঝলেন আর ফিরে এসে তিনি এক জগত বিখ্যাত কাজ করলেন।
যেই কাজকে আজ আমরা রাদারফোর্ড এর পরমানু মডেল হিসেবে চিনি।
হ্যাঁ ভন্ডুরা রাদারফোর্ড,যিনি বলেছিলেন পরমানুর কেন্দ্র নিউক্লিয়াস যার আয়তন ক্ষুদ্র কিন্তু পরমানুর প্রায় সকল ভর এই নিউক্লিয়াসে থাকে।
মানে তিনি দেখেছিলেন পৃথিবীর তুলনায় কাবা খুব ছোট কিন্তু তার ক্ষমতা (রুপক অর্থে ভর) সবচেয়ে বেশী।
আর নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেকট্রনসমূহ প্রদক্ষিণ করে।মানে মানুষকে দেখেছিলেন কাবাকে কেন্দ্র করে ঘুরতে।
হ্যাঁ ভন্ডুরা রাদারফোর্ড এই বিজ্ঞান আবিষ্কার করার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন ইসলাম থেকেই।
বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৭
পাঠকের পাঠশালা-০৬ (মুসলমানের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়...!)
রাষ্ট্রপতি কুরআন-সুন্না বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। কোন মুসলমানের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। ধর্মীয় রাষ্ট্রের দাবী ছাড়াও সম্ভব নয়। বলেছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীরে শরীয়ত আল্লামা শাহ আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। বাংলাদেশের বিশিষ্ট আলেম ও কুখ্যাত রাজাকার হাফেজ্জী হুজুরের এই ছোট ছেলে নিজেও বিশিষ্ট আলেম। কিন্তু যত আলেমই হোন নিজে থেকে মতামত দিলে সেটা ইসলাম বলে গোণ্য হবে না। ইসলাম মূলত দলিল ভিত্তিক ধর্ম। তাহলে দেখা যাক আসলেই ইসলাম গণতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি বিশ্বাস করে কিনা। কুরআনে ইসলামী শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে বলা আছে, أفحكم الجاهلية يبغون ومن أحسن من الله حكما لقوم يوقنون
সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৭
আল-কাদিদে আল-মুলায়িহ গোত্রে ডাকাতি! পর্ব-১৭৫: ত্রাস, হত্যা ও হামলার আদেশ –একশত উনপঞ্চাশ
লিখেছেন গোলাপ
(আগের পর্বগুলোর সূচী এখানে) (ইন্টারন্যাল লিংকে যাতায়াতে কিছুটা সমস্যা হতে পারে: সমাধানের চেষ্টা চলছে; আপাতত প্রক্সি ব্যবহারে লিংকে গমন সহজ হবে)
"যে
মুহাম্মদ (সাঃ) কে জানে সে ইসলাম জানে, যে তাঁকে জানে না সে ইসলাম জানে না।"
মদিনায়
স্বেচ্ছা নির্বাসনের পর স্বঘোষিত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হিজরি ৭ সালের জিলকদ
মাসে তাঁর প্রথম ও শেষ সফল 'ওমরাহ' পালন কীভাবে সম্পন্ন করেছিলেন; এই ওমরা পালন কালে
তিনি কোন মহিলাটি-কে বিবাহ করেছিলেন; ওমরাহ' পালন শেষে মদিনায় প্রত্যাবর্তন কালে তিনি
হুদাইবিয়া সন্ধি চুক্তির কোন শর্ত ভঙ্গ করেছিলেন; জিলহজ মাসে মদিনায় প্রত্যাবর্তনের
পর ঐ মাসেই তিনি কোন গোত্রের বিরুদ্ধে তার আগ্রাসী হামলার আদেশ জারী করেছিলেন - ইত্যাদি
বিষয়ের আলোচনা আগের পর্বে করা হয়েছে। অতঃপর হিজরি ৮ সাল। আল-ওয়াকিদি <ইয়াহিয়া বিন
আবদুল্লাহ বিন আবি কাতাদা (মুহাম্মদের অনুসারী আবু কাতাদার নাতি) < আবদুল্লাহ বিন
আবি বকরের বর্ণনার উদ্ধৃতি দিয়ে আল-তাবারী বর্ণনা করেছেন যে, এই বছরটি-তে মুহাম্মদের
কন্যা যয়নাব মৃত্যু বরণ করেন।
শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৭
বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৭
শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৭
শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৭
মাদ্রাসা হইতে সাবধান....!!!
পাঠিয়েছেন ক্যাটম্যান
‘আপনার ছেলে-মেয়েকে স্কুলে পাঠান’ এমন আহ্বান সংবলিত বাক্য বিভিন্ন ট্রাক, বাস ও কাভার্ড ভ্যানের পেছনে প্রায়শ লক্ষ্য করা যায়। ইদানিং উপর্যুক্ত আহ্বান সংবলিত বাক্যটির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে ‘আপনার ছেলে-মেয়েকে মাদ্রাসায় পাঠান’ বাক্যটি বিভিন্ন যানবাহনের পেছনে প্রায়শ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যা সামাজিক রুচির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নির্দেশ করে। তবে ছেলে-মেয়েকে স্কুলের পরিবর্তে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে কেমন সুফল মিলবে তার একটি ছোট্ট উদাহরণ হতে পারে সংশ্লিষ্ট ছবিটি। ছবিটিতে লক্ষণীয় যে, একটি কাভার্ড ভ্যানের পেছনের ঊর্ধ্বাংশে লেখা রয়েছে ‘আপনার ছেলে মেয়েকে মাদ্রাসায় পাঠান’। আর উক্ত ভ্যানের দরজার মাঝামাঝি অংশে অর্ধবৃত্তাকারে লেখা রয়েছে ‘নিজেস্ব পরিবহন’; এখানে ‘নিজেস্ব’ ও ‘পরিবহন’ পদ দুটি ভুল বানান নির্দেশ করছে। এক্ষেত্রে সঠিক বানানে ‘নিজস্ব পরিবহণ’ লেখাই সমীচীন হতো। কিন্তু তা লেখা হয় নি। বোধ করি, উক্ত কাভার্ড ভ্যানের পেছনের লেখাসমূহ যিনি লিখেছেন বা লিখিয়েছেন, হয়ত তিনি মাদ্রাসায় পড়ালেখা শিখেছেন। যার উত্তম দৃষ্টান্ত ‘নিজেস্ব’ ও ‘পরিবহন’ পদ দুটির বানানে স্পষ্ট। তাই ছেলেমেয়েকে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে কেমন সুফল মিলবে, তা বুঝতে বেশি বেগ পেতে হবে না আশা করি। বিধায় বিভিন্ন যানবাহনের পশ্চাদ্ভাগে লিখিত ‘আপনার ছেলে-মেয়েকে মাদ্রাসায় পাঠান’, এমন আহ্বান সংবলিত বাক্যে প্রভাবিত না হয়ে ছেলে-মেয়েকে স্কুলে পাঠানোর আহ্বানে উদ্বুদ্ধ হওয়াই সচেতন অভিভাবকদের জন্য যথাযথ হতে পারে।
বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৭
ইমানুলের ধর্মকথা- ১৬
পাঠিয়েছেন ইমানুল হক
১৮.
মগরিবের নমাজ ফইরবার উদ্দেস্যে বাইর অইচি একডু আগে। আসা চিল তাবারক মোল্লার সুন্দরি বিবিক এক নজর দেইক্ক্যা যামু। মসজিদ যাওয়ার কিচু দূর আগেই ফরে তাবারক মোল্লার বাড়ি। বাড়ির সামনে যাই উকি মাইল্যাম দিকি বউডাক কুতাও দিকা যায় না, বুকের বিতরডা দেহার লাই হু হু কইরে উইটলো। ইট্টু সুময় অপেক্কা করার ফর হুনি বাড়ির বিতর তেকে চিল্লা চিল্লির আওয়াজ আইসতেচে। চিল্লা চিল্লি শুনে সুযুগে আমি বাড়ির বিতর ডুকে ফইল্যাম। বাড়ির বিতর ডুকে দেক্তে ফাইলাম তাবারক মোল্লা তার দস বসরের সেলেকে বকা জকা কইত্তেসে, আমি এদিক সেদিক মোল্লার বিবিডাক কুইজতে লাইগলাম, দেহি দরজার এক কুনায় তার বিবি কারাই রইচে।
বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭
পাঠকের পাঠশালা-০৫ (ইসলাম আরব প্যাগন এবং ইহুদী-খ্রিস্টান ধর্মের মিশেলের একটি ককটেল…!)
লিখেছেন সুষুপ্ত পাঠক
কাবাঘরের বড় ধরণের সংস্কার ঘটে ইসলামের নবী! মুহাম্মদের ৩৫ বছর বয়স কালে। তখনো তিনি নবী হননি। নবী হবার কোন দুরাশাও সম্ভবত চিন্তাতে আনেননি। সেসময় কোন রকম গাঁধুনি ছাড়াই পাথরের উপর পাথর রেখে কাবার দেয়াল গড়া হতো। এতে করে দেয়াল ধসে পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকত। এই সময় রোমান বাণিজ্য জাহাজের ভাঙ্গা কাঠের তক্তা কুরাইশরা সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ঘটনাচক্রে একজন মিশরীয় মিস্ত্রি সে সময় কুরাইশদের মধ্যে থাকায় তাকে দিয়ে কাবাঘরটা নতুন করে সংস্কার করার উদ্যোগ নেয়া হয়। মূলত কাবাঘরের একটি ছাদ বানানোর জন্যই বিশেষ করে এই সংস্কার। কাবাঘরে ছাদ না থাকায় রাতের আঁধারে চোররা কাবার দেয়াল টপকে চুরি করে নিয়ে যেতো ধনসম্পদ। (সীরাতে ইবনে হিশাম, অনুবাদ: আকরাম ফারুক, পৃষ্ঠা-৪৮)।
সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৭
রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৭
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)