আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১০

আরবীয় ঐতিহ্যবাহী বর্বরতা এবং অন্তহীন অন্ধকারে আবছা আলোর রেখা


স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল ফোন সঙ্গে রাখার অপরাধে তেরো বছরের স্কুলবালিকাকে নব্বইবার বেত্রাঘাত ও দু'মাসের জেল দিতে পারে কোন দেশের আদালত? অবশ্যই কোনও মুসলমান দেশের। এক্ষেত্রে সেটি সৌদি আরব। পাথর ছুঁড়ে হত্যা ও হাত কেটে ফেলা শাস্তির চর্চা হয় যেসব-দেশে, যে-দেশগুলোয় ধর্ষিতাই অপরাধী সাব্যস্ত হয়ে শাস্তিভোগ করে, সেখানে এই শাস্তি তো একেবারেই নগণ্য! হায় ইসলাম!



ধর্মবিশ্বাসীকে অন্ধকারে ধরে রাখাই ধর্মের মূল উদ্দেশ্য। কারণ ধর্মের সবচেয়ে বড়ো শত্রু - তথ্যলব্ধ জ্ঞান ও যুক্তি। মনে পড়ে "হীরক রাজার দেশ"-এর সেই অবিস্মরণীয় সংলাপ: "এরা যতো বেশি পড়ে, ততো বেশি জানে, ততো কম মানে"।

তবে ঘোর অন্ধকারাচ্ছন্ন এই দেশেও অতি মৃদু আলোর রেখা ফুটে উঠছে। আরবের মতো দেশেও নাস্তিকদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে। ইন্টারনেটের অবাধ তথ্যপ্রবাহ ধর্মের জন্য কতোটা হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা উদ্বিগ্ন ইসলামবিদের মুখেই শুনুন।



আরেক ইসলামবিদ মনে করেন, ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। ইসলামের নানান ঐতিহ্যের অযৌক্তিক সমালোচনা ও ব্যঙ্গ করা হচ্ছে নানান মিডিয়ায়। উদাহরণ হিসেবে বলেন, চৌর্যবৃত্তির অপরাধে হাত কেটে ফেলার চর্চা বাদ দিলে চোরের সংখ্যা বেড়ে যাবে। এছাড়া ধর্ম বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনা ও বিতর্ক ব্যাপারটিও ভয়ংকর। কারণ, তাঁর মতে, মুক্তচিন্তা ও বাকস্বাধীনতার কুফল হিসেবে শুরু হয়েছে বিশ্বাসের স্বাধীনতার চর্চা।



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন