মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০১০

কোরানের বাণী / কেন এতো ফানি – ০২ (সম্প্রসারিত ভাবসহ)


হোমওয়ার্ক ছিলো এই কমিকস দেখে তারপরে নিচের আয়াতের ব্যাখ্যা:

আপনি অন্তরে এমন বিষয় গোপন করছিলেন, যা আল্লাহ পাক প্রকাশ করে দেবেন আপনি লোকনিন্দার ভয় করেছিলেন অথচ আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। অতঃপর যায়েদ যখন যয়নবের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল, তখন আমি তাকে আপনার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করলাম যাতে মুমিনদের পোষ্যপুত্ররা তাদের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে সেসব স্ত্রীকে বিবাহ করার ব্যাপারে মুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে। আল্লাহর নির্দেশ কার্যে পরিণত হয়েই থাকে।

(সুরা আল আহযাব, আয়াত ৩৭)

পাঠককুলকৃত সম্প্রসারিত ভাব:

shuvrosunny

এইখানে কবি বলতে চেয়েছিল যে, "কৃষ্ণ করলে লীলাখেলা আর আমি করলে লুচ্ছামী ;-)। বড় *নের সবই রাইট হয় গরীব করলে রঙ" মুহম্মদ দিনের পর দিন মাইয়াগোরে নিয়া খেল তামাশা করছে, মাগার কেউ কিছু করলে কয় সবই আল্লাহর ইচ্ছা। আফসুস আল্লাহ ক্যান যে আমার উপর এরাম চিন্তা-ভাবনা আসে না :-( । একটা ব্যাপার চিন্তা কইরা দেখেন, ইসলাম ধর্মে যেমনে বলা হইছে "এই কাজের জন্য এতগুলা মাইয়া পাইবা বেহেশ্তে গেলে, সেইরাম অন্য কোনো ধর্মে কিন্তু কওয়া হয় নাই"। আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, পৃথিবীতে যারা প্রথমে অন্য ধর্ম থেকে ধর্মান্তরিত হয়েছে, তারা এই মেয়েদের লোভেই গিয়েছে। আর কোরানের একটা বিশাল জায়গা জুড়ে কামসূত্রের নানা রকম কান্ডকারখানা দেয়া রয়েছে (অবশ্যই এতে মুহম্মদ নায়ক, আর নায়িকা বহু ;-) ), তাতে যে কারোরই বিশেষ জায়গায় সুড়সুড়ি দিবে। আর মুহম্মদের কামই ছিল কার বউ কত সুন্দর আর কারে কেমনে লাগাইবো সেইটা চিন্তা করা, তাই কোরান নামক চটি বইয়ে এইরকম কিছু পাইলে অবাক হওনের কিছু নাই, বরং না থাকলেই মন খারাপ করার কথা...


আইজুদ্দিন (বাংলা ব্লগজগতে পরিচিত ব্লগার আইজুদ্দিন নন)

এই আয়াতে পইড়া পেয়ারে নবী মুহাম্মদের উম্মতরা বলবেঃ আহ! কুরআনে আসলেই পূর্ণাংগ জীবন বিধান। সৎ ছেলের বউকে বিয়ে করা না করার মতো সমস্যা নিয়েও এইখানে কথা আছে। সেজদা, সেজদা। নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার।

আমরা বলিঃ কুরআন যে একটা লোভী, যৌন উন্মাদ এর নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করার নিজ দ্বারা রচিত (এটলিস্ট সামটাইমস), এই আয়াতখানা তাই প্রমান করে।



KHARAP_MANUSH

আমাদের দেশে রাজনীতিবিদগণ বিভিন্ন আকামের পর সংবিধানের কাটাছেড়ার মাধ্যমে তা যায়েজ করেন, মুহাম্মদ তেমনি তার আকাম গুলা যায়েজ করছেন নিজের লাইন কল্পিত স্রষ্টা কর্তৃক নাযিল আয়াত বলে চালিয়ে দিয়ে।। তবে মুহাম্মদের প্রসংশা করতেই হয় কারণ এর পরও তিনি কোটি কোটী অনুসারিকে এগুলো বিশ্বাস করাতে পেরেছেন!! 


noshto_pola

বুদ্ধিবৃত্তির মান কতটা নীচু হইলে মাইনষে কোরানরে আসমানী কিতাব কইতে পারে! কেউ যদি না পইড়া বিশ্বাস করে, সেইটা অজ্ঞানতার দোহাই দিয়া তাও মানা যাইতে পারে। কিন্তু এই ধরনের আয়াতগুলান যে ব্যাটায় পড়সে, সে যদি কয় এইটা আল্লার বাণী, তাইলে তার বুদ্ধি নিয়া সংশয় প্রকাশ না করা কি সম্ভব?

আমারে একটা অনুগত ফেরেশতা দ্যান না কেউ! কোনো কুকাম কইরাই সেইটার সপক্ষে তারে দিয়া আয়াত নাজিল করাইতাম।

এই সাইটেই তো একটা গান শুনছিলাম - the bible is bullshit, the quran is a lie. এইটার উপরে কথা নাই।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন