১.
এক প্রেমিক জুটিকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করেছে তালিবানরা। প্রথম আলোতেও ছাপা হয়েছে এই খবর। তবে তাতে নেই ঘটনার বিশদ ও ভয়াবহ বর্ণনা। বিবিসি-র খবরটি পড়ে নেয়া যেতে পারে।
নবীজির কার্টুন আঁকার প্রতিবাদে সরব কিন্তু ইসলামীদের যাবতীয় ভয়ঙ্কর কুকীর্তির সময় কানে-তুলো দেয়া, চোখে-ঠুলি-আঁটা, মুখে-তালা-দেয়া মডারেট মুসলিমরা পাথর ছুঁড়ে হত্যার বিধানটি ইসলামিক নয় বলে উড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করে থাকে। তবে নবীজি কিন্তু স্বয়ং এই শাস্তিপ্রথার চর্চা করেছেন বহুবার। অজস্র হাদিস সেসবের সাক্ষ্য দিচ্ছে।
২.
রোজা না রাখার অপরাধে খ্যাতনামা ইরানীয় ফুটবলারকে বরখাস্ত করেছে তার ক্লাব। জার্মানির বুন্দেসলিগায় বায়ার্ন মিউনিকের হয়ে দু'বছর খেলে যাওয়া আলী করিমি নামের এই ফুটবলারকে অনেক সময় এশিয়ার ম্যারাডোনা নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে।
৩.
পাকিস্তানীরা প্রকৃতিগতভাবে বর্বর বলে ইসলামের পাশবিক আইন-কানুনগুলো প্রয়োগের পক্ষে তারা।
ছেলে এবং মেয়েদের বিযুক্ত কর্মস্থলের সপক্ষে আছে শতকরা ৮৫ জন। বিবাহবহির্ভুত যৌনসম্পর্কের শান্তি হিসেবে পাথর ছুঁড়ে হত্যার বিধান শতকরা ৮২ জন সমর্থন করে, চুরি-ডাকাতির অভিযোগে অভিযুক্তদের হাত কেটে ফেলাই সর্বোত্তম পন্থা মনে করে শতকরা ৮২ জন এবং ইসলামত্যাগীদের জন্যে মৃত্যদণ্ডই শাস্তি হওয়া উচিত বলে শতকরা ৭৬ জন ধারণা পোষণ করে।
আরও অনেক "মজাদার" তথ্য পেতে হলে এই নিবন্ধটি পড়ুন।
৪.
পরবর্তী প্রজন্মের ইসলামী জঙ্গিরা হবে আরও বেশি নিষ্ঠুর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন