চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ বছরে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ব্রিটিশ অধ্যাপক রবার্ট জি এডওয়ার্ডস।
ধর্মকারীর চরিত্রের সঙ্গে সাযুজ্যহীন এমন একটি খবর এখানে প্রকাশের কারণ খুঁজছেন? ভাবছেন, তিনি কি নির্ধার্মিক? হবেন হয়তো। সঠিক জানা নেই। তবে এই খবর প্রকাশের কারণটি একেবারেই ভিন্ন।
রবার্ট জি এডওয়ার্ডসকে বলা হয় টেস্টটিউবের মাধ্যমে শিশুজন্মদান পদ্ধতির জনক। পঞ্চাশের দশকে গবেষণা করতে শুরু করে সফল হন প্রায় তিন দশক পর। ১৯৭৮ সালের ২৫ জুলাই জন্ম নেয় পৃথিবীর প্রথম টেস্টটিউব শিশু। এই ঘটনা আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি মাইলফলক হিসেবে পরিচিত। পৃথিবী জুড়ে এখন প্রায় ৪০ লক্ষ টেস্টটিউব শিশু রয়েছে। সন্তানজন্মদানে অক্ষম দম্পতিদের (পৃথিবীর ১০ শতাংশ দম্পতি বন্ধ্যা) কাছে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে এই পদ্ধতি।
কিন্তু বিজ্ঞান ও সভ্যতার অগ্রগতি ধর্মগুলো সইবে কেন! ধর্ম ও ঈশ্বরের অপ্রয়োজনীয়তা, নিষ্ক্রিয়তা ও বীর্যহীনতা বারবার প্রমাণ করে দিয়েছে বিজ্ঞান। বিজ্ঞানের কাছে অজস্রবার অপদস্থ ও ধরাশায়ী হয়েও লজ্জা হয় না তাদের। কারণ মানুষের সুখ-সুবিধে তো তাদের বিবেচ্য নয়, তারা ধর্ম আর ঈশ্বরের খসে-পড়া লুঙ্গি সামলাতে ব্যস্ত।
কিন্তু বিজ্ঞান ও সভ্যতার অগ্রগতি ধর্মগুলো সইবে কেন! ধর্ম ও ঈশ্বরের অপ্রয়োজনীয়তা, নিষ্ক্রিয়তা ও বীর্যহীনতা বারবার প্রমাণ করে দিয়েছে বিজ্ঞান। বিজ্ঞানের কাছে অজস্রবার অপদস্থ ও ধরাশায়ী হয়েও লজ্জা হয় না তাদের। কারণ মানুষের সুখ-সুবিধে তো তাদের বিবেচ্য নয়, তারা ধর্ম আর ঈশ্বরের খসে-পড়া লুঙ্গি সামলাতে ব্যস্ত।
রবার্ট জি এডওয়ার্ডসকে নোবেল পুরস্কার দেয়া তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ভ্যাটিকান। পড়ে যুগপৎ আনন্দ ও বেদনার অনুভূতি হলো। বেদনা এই ইডিয়টগুলোর (যাদের আছে বিশাল সমর্থকগোষ্ঠী) নির্বোধ আচরণের কারণে। আর আনন্দ? তাদের মেজাজ খারাপ হয়েছে বলে । যত্রতত্র-গলাতে-উন্মুখ নাসিকাসম্বলিত তাদের একাধারে বেহায়া ও অসহায় থোঁতা মুখটি উপর্যুপরি ভোঁতা হতে দেখলে পুলকিত হবো না, এটা একটা কথা হলো?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন