আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর, ২০১০

হালাল রীতিতে কেশ (সব অঙ্গের নয়) প্রসাধন


মোমিন মোছলমান ভাইয়েরা, এইটা আপনাদের জন্যে না, মোমিন (নাকি মোমিনা?) মোছলমান ভইনদের জন্যে। তারা যাতে পরপুরুষের দৃষ্টি এড়াইয়া নিরাপদে কেশবিন্যাস করতে পারে এবং সেইটা যেন সম্পূর্ণরূপে হালাল হয়, সেই ব্যবস্থা করা হইতেসে স্কটল্যান্ডে। চুলকাটার সেলুন খোলার কথা কয়দিনের ভিত্রে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা হবে সেইখানে ... কী কমু, কঠোর কইলেও কম কওয়া হয়। ঝাপসা কাচ, ঢুকতে হবে buzzer এন্ট্রি সিস্টেম পার হইয়া, প্লাস ক্লোজড সার্কিট টিভি তো আছেই। আর বুজতেই পারতেসেন, সেইটা হবে পুরাপুরিই পুরুষমুক্ত এলাকা।

খালি একটা ব্যাপার বুজতে পারতেসি না। ইছলামী রীতি অনুযায়ী, মাইয়ামানুষগো চুল এক্কেরে পুরা ঢাকা থাকা দরকার। মানে হিজাবের তলে। তো হিজাবের তলে চুল আছে, নাকি নাই, আর থাকলেও কোন অবস্থায় আছে, তাতে কিসু কি যায় আসে? কেউ তো দেখতেসে না! তো সেই চুলের এতো বাহারি বিন্যাসের প্রয়োজন কোথায়? আর এইটা তো মনে হইতেসে ব্যাপক খরচার মামলা অর্থাৎ অপচয়! অথচ আল্লাহপাক বলিয়াছেন, যাহারা অপচয় করে, তাহারা শয়তানের ভাই!

অবশ্য আল্লাহপাক ভইনদের কথা কন নাই, তাই এইটা যায়েজ হইলেও হইতারে 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন