রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১০

বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে ধর্মের যুদ্ধ


ধর্মের চোখে বিজ্ঞান বড়োই বদ, বেয়াড়া ও বেয়াদব! যুগ যুগ ধরে পদে পদে ধর্মের জারিজুরি ফাঁস করে দিচ্ছে হারামজাদাটা! তাকে ছাড়া অবশ্য চলেও না, তবে সুযোগ পেলেই বিজ্ঞানকে এক হাত নেয় ধর্মগুলো। তবে কারণগুলো বরাবরই হয় হাহাপগে গোছের।

তিনটে কৌতূহলোদ্দীপক সংবাদ চোখে পড়লো।

১. 
ব্রাজিলের ইভ্যানজেলিক্যাল খ্রিষ্টানদের জন্য ইউএসবি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। কারণটা কী? না, ইউএসবি-র প্রতীকটি মনে করিয়ে দেয় ত্রিশুলের কথা (ছবিতে লক্ষ্য করুন)। আর শয়তানের পুজারিদের শাস্তি দিতে এই ত্রিশুল ব্যবহার করা হবে নরকে।

২. 
Thou Shalt Not Facebook ।  বিবাহিত ধার্মিকদের বিপথগামী করতে পারে খোমাখাতা। আর তাই তারা হয় চিরতরে লগ আউট করবে সেখান থেকে, নয়তো তাদেরকে বহিষ্কার করা হবে চার্চ থেকে।

৩.
তৃতীয় খবরটি সবচাইতে মজাদার। কতোটা ভোদাই হতে পারে লোকে, তার একটি নিদর্শন। এক ধর্মপ্রাণ ভোদাই বই লিখেছে একখানা।  নাম: The Devil in the Machine: Is your computer possessed by a demon?  ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিশ্লেষণ করা হয়েছে কম্পিউটারের। তাতে বলা হচ্ছে:

While the Computer Age has ushered in many advances, it has also  opened yet another door through which Lucifer and his minions can enter and corrupt men's souls.

Demons can possess anything with a brain, including a chicken, a human being, or a omputer.

Any PC built after 1985 has the storage capacity to house an evil spirit.

...most of the youths involved in school shootings like the tragedy at Columbine were computer buffs...I have no doubt that computer demons exerted an influence on them.

...one in 10 computers in America now houses some type of evil spirit.

Technicians can replace the hard drive and reinstall the software, getting rid of the wicked spirit permanently.

নিজের থেকে অন-অফ হওয়া ভাইরাস-আক্রান্ত একটি কম্পিউটার পরীক্ষা করে লেখক সিদ্ধান্ত টেনেছেন: The program began talking directly to me, openly mocked me. It typed out, 'Preacher, you are a weakling and your God is a damn liar.' Then the device went haywire and started printing out what looked like gobbledygook...I later had an expert in dead languages examine the text. It turned out to be a stream of obscenities written in  a 2,800-year-old Mesopotamian dialect!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন