আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১০

হারাম-হালালের হাল-হকিকত


একেবারেই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতালব্ধ একটি অনুসিদ্ধান্তের কথা বলি।

ধর্মবিশ্বাসী অনেক মুসলমান বাঙালি আছে, যারা মওকা পেলে হারাম জেনেও অ্যালকোহল পানে পরম উৎসাহী। এতে আমার কোনও আপত্তি নেই (জীবনে সাধ-আহ্লাদ বইলা একটা ব্যাপার আছে না!)। পরনারীগমন বা বিবাহবহির্ভুত সেক্স ইসলামে নিষিদ্ধ হলেও উত্থিত ঈমানকে বশ করতে পারে না অনেক মুসলমান। আপত্তি নেই সেটাতেও (পরকালে বেহেশতী হুরের প্রত্যাশায় ইহযৌবন অপচয় করা একেবারেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়)। এমন হারাম কাজের লম্বা তালিকা তৈরি করা সম্ভব, যে কাজগুলোর হারামত্ব অনেক মোমিন মুসলমান অনেকটা অনায়াসেই এড়িয়ে চলে। তবে খটকা লাগে অন্য জায়গায়: যাবতীয় হারাম কাজে তাদের বিবেক দংশিত হয় না বটে, তবে শুধু শুয়োরের মাংসের প্রসঙ্গ এলেই তাদের হারাম-বোধ প্রবল হয়ে ওঠে কেন? কেন এই হারামপনা?

আপনাদের কোনও ধারণা আছে?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন