এই সিরিজে যতো ভিডিও ও ডকুমেন্টারি দিয়েছি এ যাবত, তার একটি-দু'টি দেখে থাকার পরেও যদি কেউ মানবজাতির সঙ্গে বানরপ্রজাতির নিকটাত্মীয়তা অস্বীকার করে, তাকে ছাগুপ্রজাতির প্রতিনিধি ভাবতে আমার একটুও দ্বিধা হবে না। পরিতাপের বিষয় এই যে, আমাদের চারপাশে শিক্ষিত (বলা উচিত, তথাকথিত শিক্ষিত) মানব-ছাগুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেশি। তাদের কাছে বানরের সঙ্গে আত্মীয়তার চাইতে কু-রূপকথার আদম-হাওয়া পরিবারের ইনসেস্ট-প্রসূত উত্তরাধিকার হতে পারাটা শ্রেয় মনে হয়। এ বিষয়ে ধর্মকারীর পাঠক চিন্তিত তাপস পাল একটি পোস্টার বানিয়েছিলেন। তীব্র শ্লেষমাখা ভাষা সেটির। অনেকের কাছে আপত্তিকর মনে হতে পারে। আমার হয়নি।
হায়! ডারউইন জানলেন না, বিবর্তনবাদের যাবতীয় তত্ত্ব ও যুক্তি-প্রমাণ বানচাল করে দিয়ে ছাগুপ্রজাতি মানবজাতিরই একটি শাখা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন