১৯৭১ সালে কানাডার শতকরা ১ জন ছিলো ধর্মহীন। দুই প্রজন্ম পরে তাদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ শতাংশে।
২০০২ সালে পনেরো থেকে ঊনত্রিশ বছর বয়সীদের মধ্যে ৩৪ শতাংশের জীবনে ধর্ম ছিলো খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ২০০৯ সালে তাদের সংখ্যা নেমে এসেছে শতকরা ২২ জনে। জানাচ্ছে কানাডার প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল।
ওদিকে প্রবল ধর্মবিশ্বাসীদের দেশ আমেরিকাও কি ধর্মের বাঁধন খুলে ফেলছে না আস্তে-ধীরে? গত বছরের একেবারে শেষভাগে বিশ্ববিখ্যাত জরিপকারী প্রতিষ্ঠান gallup-এর করা রিপোর্ট অনুযায়ী, শতকরা সত্তর ভাগ আমেরিকান মনে করে, আমেরিকায় ধর্মগুলো তাদের প্রভাব হারাচ্ছে। নব্বই দশকের শেষে করা জরিপের তুলনায় তা তিরিশ শতাংশ বেড়েছে।
ব্যক্তিগত জীবনে ধর্মের প্রভাব কতোটা, সে বিষয়ে জরিপের ফলাফল: "খুব জরুরি" মনে করে যারা, তাদের সংখ্যা নিম্নমুখী। "খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়"-দের সংখ্যা ঊর্দ্ধমুখী। অবাক হলাম, "ভূমিকা নেই" অপশনটি নেই দেখে।
কমছে চার্চের সদস্যদের সংখ্যা এবং সংখ্যায় বাড়ছে চার্চবিযুক্তরা।
আশাবাদী হবার ভিত্তি রীতিমতোই আছে।
ব্যক্তিগত জীবনে ধর্মের প্রভাব কতোটা, সে বিষয়ে জরিপের ফলাফল: "খুব জরুরি" মনে করে যারা, তাদের সংখ্যা নিম্নমুখী। "খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়"-দের সংখ্যা ঊর্দ্ধমুখী। অবাক হলাম, "ভূমিকা নেই" অপশনটি নেই দেখে।
কমছে চার্চের সদস্যদের সংখ্যা এবং সংখ্যায় বাড়ছে চার্চবিযুক্তরা।
আশাবাদী হবার ভিত্তি রীতিমতোই আছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন