আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০১১

যাকাতের নিসাব (সৃষ্টিকর্তা বা তার প্রেরিত পুরুষের সিদ্ধান্ত কেন এমন হবে?)


লিখেছেন ভাবুক

যাকাতের নিসাব সম্পর্কে ইসলামী সিদ্ধান্ত এই যে, যার কাছে ৭.৫ তোলা সোনা অথবা ৫২.৫ তোলা রূপার বা তার সমপরিমাণ সম্পদ এক বছর ধরে গচ্ছিত থাকবে তার ওপর যাকাত ফরজ হবে।

যখন এটি নির্ধারণ করা হয়েছিল তখন ৭.৫ তোলা সোনা ও ৫২.৫ তোলা রূপার দাম সমান ছিল। কিন্তু বর্তমানে এই দুইটির দামের অনুপাত ৭.৫:৫২.৫ নয় বিধায় কোনটির ওপর ভিত্তি করে নিসাব নির্ধারিত হবে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে বিরাট বিতর্ক।

সমাধান যা-ই হোক, এখন প্রশ্ন হচ্ছে:
যিনি সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত পুরুষ, তিনি নিজে অথবা তাঁর সৃষ্টিকর্তা কি জানতেন না যে, কোনো এক সময় এ দুটোর মূল্যের এই অনুপাত ঠিক থাকবে না?

যদি জানতেন, তাহলে দুটোর কথা কেন বলা হল? একটি বলাই কি যথেষ্ট ছিল না? আর যদি চিরদিন এ দুটোর দামের অনুপাত একই রকমও থাকে, তাহলেও দুটোর কথা বলার কী দরকার ছিল? শুধু সোনা অথবা শুধু রূপার কথা বললেইতো হতো এবং শব্দের/কথার বাহুল্যতাও হ্রাস পেত, আর আজকের এই বিতর্কও সৃষ্টি হতো না।

সৃষ্টিকর্তা বা তার প্রেরিত পুরুষের বাণী এমন হবে কেন? এটা কি এক রকম অদূরদর্শিতা নয়?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন