মেয়েদের কি সাইকেল বা মোটরসাইকেল চালানো উচিত? বিশেষ করে যখন তা কুমারী মেয়ের সতিচ্ছদ পর্দা সুরক্ষার প্রতি হুমকি হয়ে উঠতে পারে? ইসলাম কী বলে এ ব্যাপারে?
উত্তরে বলা হচ্ছে:
সাইকেল, মোটরসাইকেল এমনকি গাড়ি চালানোর অনুমতি আছে ইসলামে। তবে শর্ত আছে। মেয়েদেরকে কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে শরিয়াসম্মত পর্দাপ্রথা (বোরখা পরে সাইকেল বা মোটরসাইকেল চালানো... কল্পনা করে দেখুন শুধু। ব্যাপারটা যেন এরকম: পালন করা অসম্ভব কিছু শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দেয়া হলো। আবার দেখুন, গাড়ি চালানোর ব্যাপারটি। বলা হচ্ছে, যায়েজ। তাহলে চৌদি বারবারিয়ায় নারীরা এই অধিকার থেকে বঞ্চিত কেন?)
মেনে চলতে হবে শরীরের নানান অঙ্গস্পর্শের ব্যাপারটিও (খাইসে! জড়পদার্থের সঙ্গে শরীরের স্পর্শ নিয়েও বিধিনিষেধ!)।
আর এই জাতীয় কর্মকাণ্ডের ফলে সতিচ্ছদ পর্দা রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়লে মেয়েদের জন্য এইসব বাহন চালানো নিষিদ্ধ করাই উচিত হবে। মেয়েদের ভালোর জন্যেই। নইলে পরে তাদেরকে অন্যায়ভাবে অভিযুক্ত হতে হবে (নারীদের সার্বিক মঙ্গলের চিন্তায় ইসলাম অনিদ্র)।
সাইকেল, মোটরসাইকেল এমনকি গাড়ি চালানোর অনুমতি আছে ইসলামে। তবে শর্ত আছে। মেয়েদেরকে কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে শরিয়াসম্মত পর্দাপ্রথা (বোরখা পরে সাইকেল বা মোটরসাইকেল চালানো... কল্পনা করে দেখুন শুধু। ব্যাপারটা যেন এরকম: পালন করা অসম্ভব কিছু শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দেয়া হলো। আবার দেখুন, গাড়ি চালানোর ব্যাপারটি। বলা হচ্ছে, যায়েজ। তাহলে চৌদি বারবারিয়ায় নারীরা এই অধিকার থেকে বঞ্চিত কেন?)
মেনে চলতে হবে শরীরের নানান অঙ্গস্পর্শের ব্যাপারটিও (খাইসে! জড়পদার্থের সঙ্গে শরীরের স্পর্শ নিয়েও বিধিনিষেধ!)।
আর এই জাতীয় কর্মকাণ্ডের ফলে সতিচ্ছদ পর্দা রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়লে মেয়েদের জন্য এইসব বাহন চালানো নিষিদ্ধ করাই উচিত হবে। মেয়েদের ভালোর জন্যেই। নইলে পরে তাদেরকে অন্যায়ভাবে অভিযুক্ত হতে হবে (নারীদের সার্বিক মঙ্গলের চিন্তায় ইসলাম অনিদ্র)।
বিস্তারিত পড়ুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন