আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১১

জিন-ইয়াসের জন্মদিনে


একই লেখকের দু'টি রচনা ধর্মকারীর প্রথম পাতায় না দেয়ার অলিখিত নিয়মটি প্রথমবারের মতো লঙ্ঘন করতে হচ্ছে। খুবই জোরালো উপলক্ষ আছে বলেই। 

লিখেছেন কৌস্তুভ

আজ গুগলের লোগো
আজ, ২০শে জুলাই মেন্ডেলের ১৮৯-তম জন্মদিন। গ্রেগর জোহান মেন্ডেল সেই অস্ট্রিয়ান পাদ্রী, যিনি তাঁর মটরগাছ নিয়ে বংশগতির গবেষণার জন্য বিখ্যাত; তাঁর একসঙ্কর জনন, দ্বিসঙ্কর জনন স্কুলের জীববিজ্ঞানে পড়তে হত। 

তিনি ছোটবেলায় জীববিদ্যা, অঙ্ক, পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়ার পর চেক প্রজাতন্ত্রের ব্রুন শহরে সেন্ট থমাস মঠে পাদ্রীর চাকরি নেন; গির্জার ছোট বাগানেই গ্রিনহাউস বানিয়ে তিনি নানা প্রজাতির মটরগাছ নিয়ে কাজ করতেন বহু বছর ধরে। 

সেই গবেষণা থেকেই তিনি বংশগতির দুটো প্রধান সূত্র আবিষ্কার করেছিলেন, যা তাঁকে আধুনিক জেনেটিক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। এই জিনতত্ত্বই প্রমাণ করেছে কয়েক কোটি বছর ধরে প্রাণের উদ্ভব, প্রতিষ্ঠা করেছে মানুষের সাথে সব প্রাণীকুলের সম্পর্ক, মানুষের উৎপত্তিতে সৃষ্টিকর্তাকে করেছে অপাংক্তেয়।


জিন-ইয়াসের জন্মদিনে

ঝুল-কালো জোব্বাতে তুমি শুধু ভজ নাই যীশু –
আর সব যাজকের মত তুমি ধর নাই শিশু...
জিজ্ঞাসু মনটিকে ঢাকে নাই কালো ও পোশাক;
গির্জারই বাগানেতে চাষ করি’ মটরের শাক
বংশগতির খোঁজে তোমার সে নিরলস শ্রম
করেছিল নির্দেশ বিজ্ঞানের গবেষণা-ক্রম –
জিন-বিজ্ঞান আজ হত না তো মেন্ডেল বিনে...
হে পাদ্রী-শিরোমণি, শুভেচ্ছা জন্মের দিনে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন