সময়াভাবে যে-বিষয়গুলো নিয়ে পোস্ট দেয়া হয়ে ওঠে না...
১.
ধর্মের ধড়িবাজি ধরা পড়েছে বারবার। আরও পড়বে। এই যেমন, Near-Death Experience-এর মাধ্যমে পরকালের অস্তিত্ব প্রমাণের মরিয়া প্রচেষ্টা করে থাকে ধর্মগুলো। কিন্তু বিজ্ঞানের কাছে ভুজুং-ভাজুং টেকে না। সায়েন্টফিক আমেরিকান পত্রিকার রিপোর্ট।
২.
ঈশ্বর সৃষ্টি করেনি মানুষকে, বরং ঈশ্বরই মানুষের সৃষ্টি। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস-এ প্রকাশিত নিবন্ধ।
৩.
হালাল বর্ণনায় একটি ছহিহ ইছলামী রেছিপি। অনেকে বলছেন, রিভার্স পোস্ট। যেটাই হোক না কেন, পাঠানন্দের নিশ্চয়তা শতভাগ
৪.
এক খ্রিষ্টান টিভি-প্রোগ্রামে ফোন করেছিলেন এক নাস্তিক। ঘটনার বিশদ বর্ণনা সরসভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি। অনুষ্ঠানের উপস্থাপককে ছুপা-নাস্তিক ধরনের মনে হলো
৫.
ধর্মবিশ্বাসীদের নিশ্চিত ধারণা, সৎ ও নীতিবান হতে গেলে ধর্মের প্রয়োজন অবশ্যম্ভাবী। ধারণাটি যে একেবারেই ভিত্তিহীন, তা তো আমরা জানিই। সে কথাগুলোই খুব গুছিয়ে সবিস্তারে বুঝিয়ে বলা হয়েছে এই নিবন্ধে।
৬.
মানব জাতির ইতিহাসে যুগে-যুগে হাজার-হাজার ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্বের কথা শোনা গেছে। অদ্যাবধি কেউ সামান্যতম প্রমাণও দেখাতে সক্ষম হয়নি তাদের অস্তিত্বের সপক্ষে। ইউটিউবার TheraminTrees তিন পর্বের সুনির্মিত ভিডিওর মাধ্যমে ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্বের ভিত্তিহীনতার পক্ষ নিয়েছেন। তাঁর সুশ্রাব্য কণ্ঠস্বর, ভিডিওর অভিনবত্ব ও সর্বোপরি ধারালো যুক্তি ও তথ্যের কারণে তা বড়োই মনোগ্রাহী হয়েছে।
৭.
৮.
মেক্সিকান? কৃষ্ণাঙ্গ? ইহুদী, ইটালিয়ান? ক্যালিফোর্নিয়ান? আইরিশ? কে ছিলেন যিশু? নাকি তিনি মেয়ে ছিলেন?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন