আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১১

কুরবানি-কামুক মোমিনেরা


বর্বর, কুৎসিত, কদর্য ও রক্তাক্ত ইছলামী 'উৎসব' কুরবানি সমাসন্ন। এই প্রথার সমর্থনে যারা উচ্চকণ্ঠ, তারা পরম ঘৃণার্হ। জানি, অনেক মুসলিম পরিবারে স্রেফ সামাজিকতা রক্ষার জন্য কুরবানি দেয়া হয়। এই পাশবিক সামাজিকতা জিইয়ে রাখার প্রয়োজন আছে কি? আসুন না, নিজের পরিবারকে উদ্বুদ্ধ করি, অন্তত একটি প্রাণীর প্রাণ রক্ষা হোক। মাংসাশী জীব হিসেবে মাংস আমরা খাবোই এবং সে-কারণে প্রাণীহত্যাও অনিবার্য। কিন্তু তাই বলে উৎসব করে জনসমক্ষে শিশু-কিশোরদের উপস্থিতিতে প্রাণীহত্যা? কেন পালন করতে হবে এই অমানবিক ঐতিহ্য? মাংস খেতে ইচ্ছে করলে বাজার থেকে কিনে এনে খাওয়া যায় না? 

একটা ছোট্ট ভিডিওর শুরুটা দেখে ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল, তবে শেষটা দেখে মনে হলো, কুরবানি-কামুক মোমিনদের এমন দশাই হওয়া দরকার। পশুবধ করে নাকি ছওয়াব কামানো যায়! যতো সব আবালের (প্রকৃতপক্ষে যে-শব্দটি আমি বলতে চাই, সেটি "আবাল"-এর চেয়ে বহু গুণ তীব্র) দল! 


আরও একটি ভিডিওর নাগাল পাওয়া গেল নাস্তিক আলীর সৌজন্যে। এটাতে প্রধান চরিত্র উট। 


ইউটিউবে qurbani লিখে সার্চ দিলে অগণ্য ভয়াবহ ভিডিওর নাগাল পাওয়া যায়। সেখান থেকে কয়েকটির কিয়দংশ দেখে (পুরোটা দেখা সম্ভব নয়) মনে হলো, অবোধ জীবগুলোকে এভাবে কষ্ট দিয়ে ছওয়াব উপার্জন হয়? মুসলিমরা সেটা বিশ্বাস করে? নির্বোধ বর্বরের দল! 

কয়েকটি নিদর্শন: এক, দুই, তিন। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন