লিখেছেন দিলরুবা হোসাইন
১০.
ভেড়া পালক মুহাম্মদ ভেড়া লালনপালন এত ভালো শিখেছে যে, ওই সময়ের বোকা মানুষগুলোকে ভেড়ার চেয়েও বোকা বানিয়ে ফেলেছে। আজকে ছুটি পেলাম Rosh Hashanah উপলক্ষে। হিব্রু বছরের শুরুতে (সপ্তম মাস, Tisheri বছরের শুরু কী করে, বুঝি নাই) Jewish-রা ভেড়ার শিং বাজায়। ধার্মিকরা যদি বুঝত ভেড়া ওদের চেয়ে বুদ্ধিমান, ভেড়ার কোনো কাল্পনিক স্রষ্টা নাই, অযথা ভয় ভীতি নাই।
১১.
২৩ বছরে কোরান রচিত হয়েছে। জিব্রাইল ফেরেস্তা নিরক্ষর মুহাম্মদের ধর্মীয় শিক্ষক ছিলেন। তিনি আল্লাহর বাণী মুহাম্মদকে মুখস্থ করাতেন, মুহাম্মদ সেই বাণী মুখস্থ করে লেখাপড়া জানা সাহাবীদের বলতেন, তাঁরা তা লিখে রাখতেন। পাথর মেরে হত্যা সংক্রান্ত কিছু আয়াত নাকি ছাগল খেয়েও ফেলেছে, যা আর সংরক্ষণ করা যায়নি। কেন এত হাঙ্গামা করে কোরান লেখানো হলো? একটা শিশুকে লেখা শেখাতে মানব শিক্ষকের লাগে ২- ৩ বছর। জিব্রাইল কেন মোহাম্মদকে লিখতে বা পড়তে কোনোটাই শেখালেন না? আল্লাহ এত মাজেজা দেখালেন, একটা উন্নত মানের পুস্তক পাঠালেন না? এসব সোজা সরল ভণ্ডামি বোঝার জন্যে বিজ্ঞানী হতে হয় না। সরল দৃষ্টিতে বিচার করলেই বোঝা যায়, পুরোটাই মুহাম্মদের যুদ্ধ করে আরব দখলের ধান্ধা।
১২.
যে মুহাম্মদ পড়তে জানে না, তার কাছে আয়াত আসে; সুরা আলাক:১; ''পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন'' এটা কোন ধরনের মশকরা? সুরা ইউসুফ:আয়াত ১-২; ''আলিফ-লা-ম-রা; এগুলো সুস্পষ্ট গ্রন্থের আয়াত। আমি একে আরবী ভাষায় কোরআন রূপে অবতীর্ণ করেছি, যাতে তোমরা বুঝতে পার।'' মুহাম্মদ শুধু অক্ষর পড়তে পারত। আলিফ, লাম, মীম এই কারণেই এগুলো কিছু সুরার শুরুতে মোহাম্মদ জুড়ে দিয়েছে, অপারগতার বেদনা কিছুটা কমার জন্যে আর বোকা মারেফতিরা এই গুলোর গুপ্ত অর্থ বের করার জন্যে জিন্দেগী শেষ করে দিচ্ছে। লেখাপড়া না জানা মুহাম্মদের কিতাবের আয়াত আরবি হলেই কী, আর বাংলা হলেই কী? তার কিতাব বিকৃত হয়ে যায়, সে টেরও পায় না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন