সময়াভাবে যে-বিষয়গুলো নিয়ে পোস্ট দেয়া হয়ে ওঠে না...
১.
খতনা-প্রথা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। ধর্মানুসারীরা এই প্রথার সপক্ষে চাপাবাজি করে প্রকারান্তরে তারা তাদের কল্পিত ডিজাইনার ঈশ্বরের দুর্বল ডিজাইনের দিকটিই তুলে ধরে নিজেদের অজান্তে। এ বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত অভিমত: প্রাপ্তবয়স্ক কেউ নিজ উদ্যোগে এবং স্বেচ্ছায় খতনা করাতে চাইলে করাকগে! তবে শিশুদের ওপরে এই প্রথার প্রয়োগ স্রেফ বর্বরতা। এ বিষয়ে এক ঘণ্টার একটি ডকুমেন্টারি দেখুন।
২.
শিশুকামী ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের জন্য নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।
৩.
নাস্তিকদের নিয়ে বিস্তর ভুল ধারণা প্রচলিত আছে মূলত ধর্মাক্রান্ত দেশগুলোয়। আমেরিকা তেমন একটি ধর্ম-মুমূর্ষু দেশ। সেখানে গড়পড়তাভাবে নাস্তিকেরা ঘৃণীত। তবে নাস্তিকদের নীরব থাকার দিন আর নেই। একটি চমৎকার আহবানপত্র।
৪.
এই পিচ্চি পোলার এতো কনফিডেন্স! যেমন বক্তব্যে, তেমন প্রকাশের ধরনে! তার দুই মিনিটের ভিডিও দেইখা তব্দা পুরাই! তার বয়সে আমি তো পুরাই ভুদাই আছিলাম!
৫.
ঈমান এতো নড়বড়ে হলে ক্যামনে কী! অন্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে একটি কমিউনিটি ডিনারে হাজিরা দেয়ার পরেই যদি নিজের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কসরত করতে হয়, তাইলে ক্যামনে কী!
৬.
টানা বারো বছর ধরে চলছে বিরামহীন প্রার্থনা! হ্যাঁ, আক্ষরিক অর্থেই বিরামহীন; এক মুহূর্তের জন্যও তা থামেনি। তবে এতে বিশ্বের কোনও ইতরবিশেষ হয়নি, তা তো অনায়াসেই বোধগম্য। সময় ও নিষ্ঠার কী বিপুল অপচয়। জাগতিক কোনও কাজে ওসব লাগানো যেতো যদি!
৭.
মাথার উপ্রে মুর্গি দোলাইয়া নাকি পাপমুক্তি সম্ভব! ইহুদিগো বিশ্বাস এইটা। আচ্ছা, ধর্মগুলার রিচ্যুয়াল এতো উইয়ার্ড ক্যান? ধর্মপ্রবর্তকগো বুদ্ধিবৃত্তির মান কী এতোই নিচু আছিলো? আর এই উৎকট রিচ্যুয়ালগুলারে যারা ফলো করে, তাগোরে নির্বোধ কইলে সেইটা পলিটিক্যালি কারেক্ট হবে না, সেইটা বুঝি, তয় কারেক্ট যে হবে, সেইটা নিয়া কোনও সন্দেহ নাই
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন