খাইবারের এক ইহুদি গোত্রকে আক্রমণ করে আটককৃত ইহুদি নেতাকে নবীজির নির্দেশে প্রবল নির্যাতনের পর হত্যা করা হলো, হত্যা করা হলো তার শ্বশুরকেও।
সুযোগ বুঝে নবীজির এক চাল্লু অনুসারী যুদ্ধবন্দী যে কোনও মেয়েকে গনিমতের মাল হিসেবে ধর্ষণ করার অনুমতি নিয়ে নিল নবীজিরই কাছ থেকে। তবে "যে কোনও মেয়ে"-র কথা বললেও তার মূল লক্ষ্য ছিলো কিন্তু সাফিয়া নামের অপরূপা এক মেয়ে - নিহত ইহুদি নেতার স্ত্রী।
নবীজি তখনও জানতো না সেই মেয়ের রূপের কথা। কিন্তু আরেক অনুসারী, খুব সম্ভব, ঈর্ষাণ্বিত হয়ে এবং নবীজির নারী-লোলুপতার কথা জেনে নবীজিকে সাফিয়ার সৌন্দর্য সম্পর্কে তাকে অবহিত করে বললো, আপনি ছাড়া আর কেউ ওই মেয়ের উপযুক্ত নয়।
সাফিয়াকে সামনাসামনি দেখে নবীজির ঈমানদণ্ড টানটান হয়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল বলেই অনুমান করা যায়। আর তাই সদ্য পিতা ও স্বামী হারিয়ে শোকাচ্ছন্না সপ্তদশী সাফিয়াকে বিয়ে করে তাকে শয্যাসঙ্গিনী করতে কুণ্ঠিত হলো না সাতান্ন বছর বয়সী দয়ার সাগর, সকল মুসলিমের অবশ্যঅনুকরণীয় নবী। বলেন, আলহামদুলিল্লাহ!
মমিন ভাইসকল, স্লাইড শো-তে উল্লেখিত সমস্ত কাহিনী ও বক্তব্য ইসলামী তথ্যসূত্র থেকে আহরিত; কাফিরদের মস্তিষ্কপ্রসূত নহে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন