আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১১

ইসলামী ইতরামি: এবারে তেরোখানা

১.
মুসলিম নারীদের মুখ আবৃত রাখা প্রয়োজন (গুগল-অনুবাদ) কেন, জানেন? কারণ তাদের মুখ তাদের যৌনাঙ্গের মতো দেখতে; বলেছে এক ইসলামবাজ। একটি সমন্তব্য ছোট্ট ভিডিও-ও দেখে নেয়া যেতে পারে।

২. 
একাত্তর সালে শুধু এক দল মুসলিমই বিরোধিতা করেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার। তারা ধর্মের নামে আল্লার ওয়াস্তে রাজাকার, আলবদর জাতীয় বাহিনীর হয়ে জিহাদে নেমেছিল। তারা এবং তাদের উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের বিরোধী। আর তাই বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান বানচাল করতে তারা এখনও তৎপর। একটু পুরনো খবর হলেও তাৎপর্যপূর্ণ। 

৩.
শিশুকে স্তন্যদুগ্ধ পান করানোর সময় মায়ের স্তন কেটে ফেললো ইসলামের তালিবানী যোদ্ধারা।

৪. 
ইছলামী শান্তিপ্রিয়তার আরেকটি নিদর্শন। আগামী ২৩ ডিসেম্বর মালদ্বীপে ইছলামীদের কী একটা গণ-প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে আয়োজকদের ওয়েবসাইটে কিছু ইছলামী স্লোগান প্রকাশ করা হয়েছিল। সেসবে বলা হয়েছিল, যারা ইসলামের বিরোধিতা করে, যারা ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে ও যথাযথ সম্মান দেখায় না, তাদেরকে হত্যা করতে হবে। পরে অবশ্য স্লোগানগুলো সরিয়ে ফেলা হয়। তবে সেসবের স্ক্রিনশটসহ সংবাদ প্রকাশিত হয় এখানে

৫. 
ফাকিস্তানের ইছলামী শিক্ষাশ্রমে ছহী নির্যাতনের ভিডিও। 

৬. 
মুসলিম নারীরা তাদের অধিকারের ব্যাপারে সচেতন হয়ে উঠেছে/উঠছে পশ্চিমা প্রভাবে। এটা ঠিক না। পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মুসলিম নারীদের অবস্থান বিচার করা উচিত নয়। বলছে ইসলামবাজেরা। তারা তো চাইবেই নারীকে বস্তাবন্দী করে রেখে শুধু শস্যক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করতে!

৭. 
ইছলামে জোর-জবরদস্তি নেই। ভিন্নধর্মাবলম্বীদেরকে ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানানো হয় তাদের অনুরোধ-উপরোধ উপেক্ষা করতে না পেরে! 

৮.
এমনকি ইছলাম ছেড়ে ভিন্ন ধর্মে দীক্ষা নিতে যাচ্ছে কেউ - এমন সন্দেহ মনে জাগলেও ইছলাম জোর-জবরদস্তি খাটায় না। স্রেফ তাকে হত্যা করে। 

৯.
বাকস্বাধীনতা - ইসলামের অন্যতম শত্রু। এর প্রধান কারণ, আলোচনা-সমালোচনা-ব্যঙ্গ-রসিকতা-বিদ্রূপে তাদের পেয়ারে নবী ও তার প্রবর্তিত ধর্ম আক্রান্ত বোধ করে এবং এই ধর্মানুসারীদের ধর্মানুনুভূতি উত্থিত হয়। জরিপে দেখা গেছে, একশোজন মুসলিমের আটাত্তরজনই বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে! না, এই জরিপ আরব জাহানের কোনও দেশে নয়, ব্রিটেনে। 

১০.
ইসলামী অনার কিলিং-এর আরেক শিকার। ভিন্নধর্মবলম্বী বয়ফ্রেন্ড থাকার কারণে আইনের ছাত্রীকে হত্যা করেছে তার পিতা, মাতা, ভাই ও বোন মিলে একসঙ্গে! ঘটনা ২০০৭ সালের। হত্যাকারীদের প্রত্যেককেই এখন দীর্ঘদিনব্যাপী কারাগারান্নে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে। 

১১. 
'আল্লাহু আকবর' ধ্বনি তুলে চার্চ পুড়িয়ে দিয়ে ছওয়াব কামাই করলো মুসলিম ষণ্ডরা। 

১২. 
টাইট স্কার্ট পরার কারণে চার মেয়েকে পরীক্ষা দিতে দেয়া হয়নি চৌদি বিশ্ববিদ্যালয়ে। 

১৩. 
২০০০ আফগানের প্রাণ বাঁচিয়েছেন যে ব্রিটিশ ডাক্তার, তাঁকে তালিবানেরা গুলি করে মেরে ফেলেছে। জানা গেছে, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেও তিনি শ্বাসকষ্টে ভোগা এক আফগান শিশুর প্রাণ রক্ষা করেছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন