গাছতলায় বসে প্রার্থনা করলে ভগবানেশ্বরাল্লাহ কি তা গ্রহণ করে না? নাকি বিলাসবহুল উপাসনালয়ে বসে করা প্রার্থনার প্রতি তার পক্ষপাত আছে? নইলে বিশ্বব্যাপী চোখ-ধাঁধানো উপাসনালয় তৈরির এমন অসুস্থ প্রতিযেগিতা কেন? কেন শত শত মিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হয় উপাসনালয় নির্মাণের পেছনে?
আমেরিকা এমনিতেই পুঁচকে বা ছোটখাটো চাচ-আকীর্ণ দেশ। তবে জাঁকজমকপূর্ণ ও অত্যন্ত ব্যয়বহুল মেগা চার্চের সংখ্যাও সে দেশে অজস্র! কতো যে টাকার খেলা চলে সেসবে! আবার দেখুন, তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করা পরিকল্পিত ও নির্মিতব্য গ্রাউন্ড জিরো মসজিদের পেছনে ব্যয় হবার কথা একশো মিলিয়ন ডলার!
অথচ আফ্রিকায় অনাহারক্লিষ্টরা মূলত মুসলিম ও খ্রিষ্টান। চার্চ-মসজিদের এই কুৎসিত বিলাসবাহুল্যের ছিঁটেফোটাও জোটে না তাদের ভাগে!
এমনই এক মেগা চার্চে গিয়েছিলেন কয়েক ইউটিউবার-নাস্তিক। ভিডিও দেখুন ও নয়ন-মন সার্থক করুন। একুশ মিনিটের ভিডিওর শুরুতে নাস্তিকদের আড্ডা, সাক্ষাৎকার ইত্যাদি। তাঁদের চার্চভ্রমণ শুরু হয় তেরো মিনিটের সময়। তাঁরা চার্চের ভেতরে দাঁড়িয়ে চার্চের আয়-ব্যয় বিষয়ে আলোচনাও করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন