আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

ইসলামী ইতরামি: উপলক্ষ - একুশে


মডারেট মুসলিম ভাইদের অবস্থান কী এই বিষয়ে, জানতে মঞ্চায়।


টাঙ্গাইল, ফেব্রুয়ারি ২১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- টাঙ্গাইলের সখিপুরে ‘নারায়ে তাকবির’ স্লোগান তুলে এক দল লোক একুশের অনুষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে। 

ভাষা শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সখীপুর উপজেলা পরিষদ সন্ধ্যায় ডাক বাংলো চত্বরে অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল। 

মাগরিবের নামাজের পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে নৃত্য প্রতিযোগিতা চলার সময় অনুষ্ঠানে হামলা হয়। 

অনুষ্ঠান আয়োজনে গঠিত কমিটির সাংস্কৃতিক উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আলীম মাহমুদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নারায়ে তাকবির ধ্বনি তুলে ৩০-৪০ জন অতর্কিত হামলা করে। তারা অনুষ্ঠানস্থলের চেয়ার, মাইক ও সাউন্ড বক্স ভাংচুর করে।” 

ভাষা শহীদ দিবস উপলক্ষে ডাকবাংলো চত্বরে আলোচনা, কবিতা আবৃত্তি, গান ও নাচের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার ছিল অনুষ্ঠানের প্রথম দিন। 

উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত শিকদার বলেন, অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনকে আইনগত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

সখীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, এই ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক জন জানিয়েছেন, মাগরিবের নামাজের সময় অনুষ্ঠানস্থলের মাইকে গান বাজছিল। এতে কাছের জামে মসজিদে নামাজে সমস্যা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে একদল মুসল্লি উত্তেজিত হয়ে নামাজ শেষে অনুষ্ঠানে হামলা চালায়। 

বরগুনায় শহীদ মিনার ভাংচুর 

একুশে ফেব্রুয়ারিতে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পাথরঘাটায় একটি মাদ্রাসায় নির্মিত শহীদ মিনার ভেঙে ফেলা হয়েছে। 

স্থানীয় যুবকদের উদ্যোগে পাথরঘাটা আদর্শ দাখিল মাদ্রাসা মাঠে সোমবার শহীদ মিনারটি নির্মিত হয়। ভেঙে ফেলার পর পুলিশের উদ্যোগে পুনর্নির্মাণ করে তাতে একুশের প্রথম প্রহরে ফুল দেওয়া হয়েছে। 

স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদ্রাসার সুপার স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর নেতা গাজী শাহাদাত হোসেন শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলেন। 

তবে শাহাদাত সাংবাদিকদের বলেছেন, শহীদ মিনার নির্মাণের সময় তিনি নিষেধ করলেও ভাঙার সঙ্গে তার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।

পাথরঘাটা থানার ওসি উজ্জল কুমার দে জানান, রাত ১১টার দিকে অস্থায়ী শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলা হলেও সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ গিয়ে তা পুনর্নির্মাণ করে। 

একুশের প্রথম প্রহরে ওই শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়, বলেন তিনি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন