আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ৪ এপ্রিল, ২০১২

ধর্ম - নৈতিক সমাজ গঠনের অন্তরায়

জনসমক্ষে, বিশেষ করে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বিতর্কের সময়, ধর্মপক্ষীয়রা যুক্তি দেখাতে না পারলেও অসংলগ্ন, অপ্রাসঙ্গিক তবে গালভরা কথা আর মধুঝরা বাণীর তোড় ছোটাতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী। এ সময়ে তারা অবলীলায় নিজ ধর্ম ও ঐশী কিতাবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কথা বলতে পারে, যা স্পষ্টতই মিথ্যে। কিন্তু মুখরক্ষার জন্যে ওই মিথ্যেটুকু যায়েজ বলেই হয়তো ভাবে তারা।

বিবিসি'র পনেরো মিনিটের টক শো The Big Questions দেখুন। বিষয়: "নৈতিক সমাজ গঠনে ধর্মের প্রয়োজনীয়তা আছে কি?" এ নিয়ে বিতর্কের কী আছে, সেটাই আমার মাথায় ঢুকলো না। ধর্ম দিয়ে মানুষকে নীতির পথে আনা গেলে চৌদি আজব, ফাকিস্তানসহ অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো হতে পারতো নৈতিক সমাজের অনুকরণীয় উদাহরণ। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এই দেশগুলো আছে অসভ্যতার প্রথম সারিতে। বর্তমান পৃথিবীর ধর্মাক্রান্ত দেশগুলোর নৈতিক অবস্থার সঙ্গে সঙ্গে ধর্মহীন (সেক্যুলার) দেশগুলোর নৈতিকতার তুলনা করলেই এই বিতর্ক আয়োজনের প্রয়োজন পড়তো না। 


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন