সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত Global Atheist Convention-এ ইছলামী প্রতিবাদ জানাতে গিয়েছিল গুটিকয়েক নূরানী মোল্লা। তাদের স্বভাবসুলভ কুৎসিত চিৎকার এবং অভব্য বাণী সম্বলিত হুঙ্কারকে পাত্তাই দেয়নি নাস্তিকেরা। বরং ইসলামের রূপটি তারা হাসিমুখেই অবলোকন করেছে। মনে হলো, উপভোগও করেছে অনেকে। কেউ কেউ মোল্লাদের পাশে গিয়ে ছবি তুলিয়েছে, চিড়িয়াখানার জন্তুদের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলানোর ধাঁচে...
ভেবে অবাক লাগলো, তাদের সর্বশক্তিমান আল্যাফাক নাস্তিকদের এহেন দুর্বিনীত কর্মকাণ্ডের পরেও সম্পূর্ণভাবে নিষ্ক্রিয় কেন? ইছলামঅন্তপ্রাণ এই মমিন বান্দাদের আকুল আবেদন তার কাছে পাত্তা পাচ্ছে না কেন? তাদের নিষ্ফলা 'আল্লাহু আকবর" আর্তনাদ শুনতে শুনতে ছোটবেলায় পড়া একটা ছড়ার কথা মনে পড়লো আমার:
ভেবে অবাক লাগলো, তাদের সর্বশক্তিমান আল্যাফাক নাস্তিকদের এহেন দুর্বিনীত কর্মকাণ্ডের পরেও সম্পূর্ণভাবে নিষ্ক্রিয় কেন? ইছলামঅন্তপ্রাণ এই মমিন বান্দাদের আকুল আবেদন তার কাছে পাত্তা পাচ্ছে না কেন? তাদের নিষ্ফলা 'আল্লাহু আকবর" আর্তনাদ শুনতে শুনতে ছোটবেলায় পড়া একটা ছড়ার কথা মনে পড়লো আমার:
আতা গাছে তোতা পাখি, ডালিম গাছে মৌ
এতো ডাকি তবু কথা কও না কেন বউ
মজার ব্যাপার এই যে, আল্যাফাক এদের ডাকে একেবারেই সাড়া দেয় না কখনও। হুমায়ূন আজাদ এ জন্যেই বোধহয় লিখেছিলেন: "একটি ধর্মান্ধের মুখের দিকে তাকালেই বোঝা যায় আল্লা অমন লোককে পছন্দ করতে পারে না।"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন