আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ৫ এপ্রিল, ২০১২

কুলাঙ্গারের খেরোখাতা

লিখেছেন মোহাম্মদ কুলাঙ্গার (সাঃ)

১. আল্লাহ কি একজন বিশিষ্ট দালাল?

ইসলামের একটি প্রতিশ্রুতি, যা আমাকে আলোড়িত করে তা হলো: একজন মুসলিম যদি তার সারা জীবন আল্লাহর আদেশ মান্য করে এবং রাসূলের জীবনাদর্শ অনুসারে চলে, তাহলে পরকালে সে তার কাম চরিতার্থ করার জন্য অনেক কুমারী যুবতী এবং বালক পাবে। 

যদি ইসলাম আমাদের বর্তমান জীবনে প্রাকবিবাহ যৌনতা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে থাকে এবং বলে এই নিষেধাজ্ঞাটি ভালো, তাহলে পরকালে জান্নাতে কেন এই জঘন্য বহুগামিতা অনুমোদন করা হবে? ইসলাম তো বলে, এটা খারাপ!

আর একটা কথা। আল্লাহ কোথায় এত কুমারী যুবতী এবং বালক পাবে? সে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বহু কুমারী যুবতী তৈরি করতেই পারে এবং যদি সে এতগুলো যুবতীকে এক জনের ভোগের সামগ্রী হিসেবে তৈরি করে, তাহলে সে নিজে কীসে রুপান্তরিত হলো? পতিতাপল্লীর একজন বিশিষ্ট দালাল নয় কি?

২. কল্পনা নয়, বাস্তব

৮-৯ বছরের একটি বালিকাকে কল্পনা করুন। মুসলিমদের অনুকরণীয় আদর্শ পুরুষ, আল্লাহর নবী মুহাম্মদ কিন্তু এরকম বয়সের একটা মেয়েকে দেখেই নিজের কাম চরিতার্থ করার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেছিলেন। ৫৩ বছর বয়সী মুহাম্মদ ৯ বছরের শিশুকন্যা আয়েশাকে শয্যাসঙ্গিনী বানিয়েছিলেন। বলেন সুবহানাল্লাহ! কল্পনা করুন, ফুলের মতো নয় বছর বয়সী আপনার শিশুকন্যার সঙ্গে আপনার বাবার বয়সী কেউ একজন ছহবত করছে। মুহাম্মদ সেটাই করেছিলেন। সে তার সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধুর ছয় বছর বয়সী শিশুকন্যাকে বিয়ে করেছিলো এবং নয় বছর বয়সে তার সাথে যৌন সঙ্গমের মাধ্যমে বিবাহে পূর্ণতা এনেছিলেন। যতই তর্ক করা হোক না কেন, এই অপরাধের কোনো ক্ষমা হতে পারে না ।

এখনও কি আপনারা বলবেন মুহাম্মদ একজন উত্তম চরিত্রের মানুষ ছিলেন?

৩. চিন্তার খোরাক 

সুন্দর জীবন যাপনের জন্য আমাদের আসলেই কি কোনো ঐশ্বরিক সাহায্যের প্রয়োজন আছে ?

কেন একজন তার নিজের বিশ্বাষের প্রতি প্রশ্ন আনতে ভয় পায় ?

যদি ঐ ইসলামের বিশ্বাসের ভিত্তি এতটাই শক্ত হয়, তাহলে সাধারণ কিছু প্রশ্নাবলী কেন বিশ্বাসের ভিতে চিড় ধরাবে ?

প্রশ্ন এবং কৌতূহল আজ মানুষকে অন্য সকল জীবের ওপর প্রাধান্য এনে দিয়েছে । এটাই আমাদের বুদ্ধিমত্তার কারণ ।

দৈহিক দিক দিয়ে আমরা মানুষ হিসেবে খুব শক্তিশালী নই। কেউ কেউ বলবে, আমরা সামাজিক জীব এবং তাই আমরা শক্তিশালী। কিন্তু সিংহও খুব শক্তিশালী, তারাও একসাথে থাকে তবে তাদেরকে আমরা পশু হিসেবে অভিহিত করি। আমরা মানুষরা এদের থেকে নিজেদের আলাদা করি, কারণ আমরা প্রশ্ন করি। এবং এর জন্যই আমরা অন্য সকলের থেকে শক্তিশালী এবং বুদ্ধিমান। যদি ইসলামের মতো কিছু কালো ছায়া আমাদের প্রশ্ন করার ক্ষমতাকে স্তব্ধ করে দেয়, তাহলে এটা শুধু আমাদের জীবন ব্যবস্থাকেই ধ্বংস করবে না বরং আমাদের বুদ্ধিমত্তাকেও স্তিমিত করে দেবে ।

আমাদের সবাইকে জেগে উঠতে হবে এবং ইসলামের মতন অন্ধবিশ্বাস ও রাজনৈতিক আদর্শকে যৌক্তিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করতে হবে। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন