আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ২৪ মে, ২০১২

নবীজির ইজ্জতের ফালুদা

নবীজি শিশুকামী ছিলো না।

যুক্তি ১. 
অনেক মেয়েই ঋতুবতী হয় ৯ বছর বয়সে। আর আয়েশার তখন বয়স ছিলো ৯, যখন নবীজি তাকে শয্যাসঙ্গী করে। 
অর্থাৎ 
মেয়ে ঋতুবতী হলেই তার সঙ্গে যৌনমিলন করা যায়েজ এবং সেটা শিশুকামিতা নয়।

যুক্তি ২. 
সেই যুগে অনেক ইহুদিও এই বয়সী মেয়েদের বিয়ে করতো। 
অর্থাৎ 
অন্যদের কৃত অপকর্ম নবীজি পুনরাবৃত্তি করলে সেটা আর অপকর্ম থাকে না।

যুক্তি ৩. 
নবীজির প্রথম স্ত্রী তার চেয়ে ২০ বছরের বড়ো ছিলো। 
অর্থাৎ 
স্ত্রী বয়সে বড়ো হলেই যে কোনও পুরুষের শিশুকামী হবার সম্ভাবনা রহিত হয়ে যায়।

যুক্তি ৪. 
আয়েশা নবীকে প্রচণ্ড পছন্দ করতো। 
অর্থাৎ 
৯ বছর বয়সী মেয়ে ৫৪ বছরের স্বামীকে খুব ভালোবাসলেই স্বামীকে শিশুকামী বলা যাবে না।

যুক্তি ৫. 
নবী আয়েশাকে কখনও শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেনি। 
অর্থাৎ 
অপরিণত বয়স্ক বালিকাকে কোনও রকম নির্যাতন না করে তার সঙ্গে যৌনমিলন ঘটানো পুরুষটিকে শিশুকামী বলা যাবে না।

এসবই হচ্ছে আস্তিকীয় যুক্তিবাহার। সাড়ে পাঁচ মিনিটের ভিডিওতে নবীজির খসে পড়া লুঙ্গি তুলে তার ইজ্জত রক্ষার আপ্রাণ চেষ্টা চালালো এক মমিনা। 


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন