আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ৫ মে, ২০১২

ধর্মাতুল কৌতুকিম – ৩৯

১০৮.
তিন যাজিকা (nun) আলাপ করছে। প্রথমজন বললো:
- একদিন ফাদারের রুম পরিষ্কার করতে গিয়ে কী খুঁজে পেয়েছি, জানো? একগাদা পর্নো ম্যাগাজিন। 
- তুমি কী করলে তখন?
- সবগুলো ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছি। 
দ্বিতীয়জন বললো:
- এ আর এমন কী! ফাদারের কাপড়চোপড় গোছগাছ করতে গিয়ে আমি কনডম পেয়েছি অনেকগুলো। 
- তুমি কী করলে তখন? 
- সবগুলো ফুটো করে রেখে দিয়েছি। 
- ওহ্ শিট! - বললো তৃতীয়জন।

১০৯.
বিপক্ষ সম্প্রদায়ের তাড়া খেয়ে মক্কার মরুভূমিতে এক স্বঘোষিত পয়গম্বর পথ হারিয়ে ফেলল। ক্ষুধা-তৃষ্ণার পাশাপাশি টানা তিন মাস তার হারেমের অনুপস্থিতি পুরোপুরি বেপরোয়া করে তুলল তাকে। শেষে আর টিকতে না পেরে সে ঠিক করল, তার সঙ্গী উটই মেটাতে পারবে তার জ্বালা।

কিন্তু ধুরন্ধর পয়গম্বরের উট ছিল তার মতই চতুর। পয়গম্বরের কুমতলব বুঝতে পেরে যথাসময়ে উট দিল ছুট।

অনেক কষ্টে তাকে দৌড়ে ধরল পয়গম্বর। এর পরেও অনেকবার উদ্যোগ নিলো সে, কিন্তু সফলকাম হল না কোনোবারই। 

একদিন মরুভূমিতে একলা এক তরুণীকে দেখতে পেল পয়গম্বর, পথ হারিয়ে খাবারের অভাবে প্রায় মারা যেতে বসেছিল। তাকে দেখে নিজের হারেমের কচি বউটার কথা মনে পড়ে গেল। পয়গম্বর তার সঞ্চয়ে থাকা খাদ্য তরুণীকে খেতে দিল।

তরুণী খুশি হয়ে বলল:
- আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন। আপনার জন্য আমি যে কোন কিছু করতে রাজি আছি।
- যে কোনো কিছু??
- হ্যাঁ, যে কোনো কিছু।
- তাহলে পাঁচ মিনিট আমার উটটাকে শক্ত করে ধরে থাকো, আমি জলদি কাজটা সেরে নিই, দেখো, বদমাশটা যেন আবার ছুটে পালাতে না পারে...!

(পাঠিয়েছেন ডেভলজ রিইঙ্কারনেশন)

১১০. 
দুই বৌদ্ধর মধ্যে সংলাপ বিনিময়।
- কেমন চলছে জীবন? 
- ভালো না। আগেরগুলো বেটার ছিলো।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন