আধুনিক প্রেক্ষাপটে আব্রাহাম্মক আব্রাহামিক ধর্মগুলোর দু'টি কু-রূপকথা।
শনিবার, ৩০ জুন, ২০১২
বিলবোর্ড বিবাদ
লিংকিন পার্ক - ৫০
১.
গোমাতা ক্ষিপ্ত হলো কেন ভক্তদের ওপরে? সচিত্র প্রতিবেদন।
২.
'নাস্তিকেরা নরকের আগুনে পুড়বে' - এমন বিলবোর্ড ঝলমল করে আমেরিকায়, তবে বোস্টনবাসী এক বৃদ্ধ 'ধর্ম হচ্ছে বড়োদের রূপকথা' লেখা পোস্টার টাঙাতে চাইলেই আইন চোখ রাঙাতে শুরু করলো।
৩.
শালা অ্যাত্তো বড়ো শঠ, প্রতারক, ভণ্ড! ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের শিশুধর্ষণকে সে অপরাধ বলে স্বীকার করবেই না! শিশুকমীদের সবচেয়ে বড়ো সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান বলে কি না, এটা একটা 'রহস্য'! ব্যাটা আস্ত এক চুদির্ভাই!
৪.
ভ্যাটিকানের সঙ্গে মাফিয়ার যোগাযোগ? এ তো ওপেন সিক্রেট।
৫.
গান ও বাদ্যযন্ত্র : ইসলামী দৃষ্টিকোণ। ইছলামী ছাইট থেকে।৬.
পুত্র নাস্তিক বলে ধর্মাক্রান্ত মা তাকে ত্যাজ্য করেছে। মায়ের লেখা সর্বশেষ চিঠি। বড়োই মর্মান্তিক। অন্ধবিশ্বাস মানুষকে দিয়ে কী না করাতে পারে!
৭.
রমণী, মদিরা ও সঙ্গীত - এই তিন প্রলোভন পরীক্ষায় ফেলে দিয়েছে মালি'র ইসলামবাজদের।
৮.
সহীহ বডি আর্ট, কিন্তু কেউ বুঝলোই না...
(লিংক: থাবা বাবা)
৯.
'লাস্ট সাপার' মানে বারোজন শিষ্য নিয়ে যীশুর শেষ খানাদানা'র ছবি (জুডাসের প্রবঞ্চনা করে সৈন্যদের হাতে ধরিয়ে দেওয়ার আগে) খ্রীষ্টধর্মে অতি সম্মানিত একটা জিনিস, লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মত বহু নামী শিল্পী তা এঁকেছেন। গত হাজার বছরের এমন অনেকগুলো ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা একটা মজার সিদ্ধান্তে এসেছেন - এই সময়ের সাথে সাথে আমাদের জীবনযাপন যেমন উন্নততর হয়েছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েই খাবারের পরিমাণ ও থালাবাসনের আকারও কেবলই বেড়েছে ওই ছবিগুলোয়!
(লিংক ও ভূমিকা: কৌস্তুভ)
ঈশ্বরবিশ্বাসের ভবিষ্যৎ
ভিডিও ১.
আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পরে ঈশ্বরবিশ্বাস ব্যাপারটি কোন মাত্রায় থাকবে? এ বিষয়ে সিএনএন-এর উপস্থাপক প্রশ্ন করলেন দু'জনকে। তাঁদের মধ্যে একজন American Atheists-এর সভাপতি ডেভিড সিলভারম্যান, যাঁর কথা শোনা সব সময়ই একটি প্রীতিকর অভিজ্ঞতা। তেরো মিনিটের ভিডিও।
ভিডিও ২.
নিয়ত ক্রমবর্ধমান নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিদের সংখ্যা, যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রশ্নে সন্দিহান। এ প্রসঙ্গে সিএনএন-এর আরেকটি সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠান। এতেও উপস্থাপক প্রশ্ন করেছেন দু'জন অতিথিকে, যাঁদের একজন Friendly Atheist নামের জনপ্রিয় ব্লগের সঞ্চালক হেমন্ত মেহতা। পাঁচ মিনিটের ভিডিও। ট্র্যান্সক্রিপ্টসহ।
LEMON: OK. So this topic really got us going, a topic for you to chew on tonight at the dinner table. Many of you probably are having dinner right now.
God, does he exist? More and more young people doubt he does. Or she, as well. A new Pew Survey asks the question, I never doubt the existence of God, agree or disagree? Sixty-eight percent of millenials, people who are 30 years and younger say they never doubt God’s existence.
But look closely at the last line, five years ago, that number was 83 percent.
So, what gives here? Why the growing divide? Why the growing doubt?
Joining us now is Jesse Galef, an atheist, with Secular Student Alliance, and Hemant Mehta, the editor of the friendlyatheist.com.
So what’s an atheist? It’s a person who denies or disbelieves the existence of a supreme being or beings. That’s what an atheist is.
So, Jessie, I’m going to start with you. Why do you — first of all, I’m going toe ask you about that poll. Why don’t you believe?
JESSE GALEF, SECULAR STUDENT ALLIANCE DIRECTOR: Personally, I don’t believe I was brought up in a secular household. I wasn’t introduced to religion, I was taught morals without belief in a God or gods. It wasn’t until I went off to college that I was exposed to these other world views and realized that people take religion very seriously. And I explored and wanted to understand why and what they believed and ended up becoming an activist on campus, getting involved with the secular club. That’s what more and more secular Americans are finding.
LEMON: Hemant, I’m going to ask you the same question: why don’t you believe?
HEMANT MEHTA, FRIENDLYATHEIST.COM: Sure. I was raised in a religious family, but when I started questioning my faith for the first time in high school, I realized that not only did my faith not have the answers, but no faith had the answers. And like Jesse said, when I went to college, I had the chance to explore that and wanted to become an activist in that area.
LEMON: You guys, both of you realize that you’re the reason for what just happened, many people don’t want to send — or they’re worried about sending their kids off to college because they’ll become nonbelievers. I’m just being honest.
So, Jesse, how do you explain that survey from Pew that shows there are less and less of the millenials, there it is right there, believe or doubt the existence of God?
GALEF: I think that this is something we can all agree on in society that we should examine our beliefs and explore what we actually believe and why. And on campus, in colleges, even high schools and increasingly online, people are exposed to different world views and come in contact with challenging beliefs, challenging ideas. And millenials are brought up in an age with the Internet. They’re finding online communities, friendly atheists or finding other people who they can talk about and talk about their doubts. So the millenials in particular are able to doubt in a safe place, online and on campus for Secular Student Alliance groups.
LEMON: So, Hemant, how is it that you can’t believe in God? What is going on here? To be in this country, you have to believe in something and most people in this country are Christians. What’s wrong with you? It’s the deterioration of this country and young people. And people are being indoctrinated into secularism.
MEHTA: No, they’re not being indoctrinated. When they go off to college or even like Jesse said in high school, we’re asking them to think and to question their faith and to doubt their faith and that Pew Survey said that’s what they’re starting to do more of. That’s what we want them to do, and I what they’re finding is that you can be good without God and you can have ethics and morals and don’t need a religious structure to make that happen.
LEMON: OK. It’s important — did you want to weigh in on this, Jesse?
GALEF: Yes. I think something Hemant said about the idea that you can be good without God. A real problem for these young Americans who are starting to experience doubts is atheism and being nonreligious have been so vilified and there are all these stigmas. And so, erasing the idea that morality requires religion will go a long way. And our students are doing that. They’re acting as role models on campus, doing community service projects, helping rebuild houses in Katrina, organize soup kitchen activities, because compassion is a human thing, not a religious thing.
LEMON: Because you’re not a believer doesn’t mean that you’re not a moral person and you don’t have heart.
GALEF: Absolutely.
LEMON: It doesn’t mean you’re necessarily doing bad things, you’re not a heathen. So it’s important —
(CROSSTALK)
LEMON: Yes. So it’s important to note this, I think. You were just going to mention on line, Hemant. This decline seen among young people under the age of 30, is it safe to say technology may be playing a role in this, for instance the onset of the Internet allowing people to question and explore more outside of their homes?
MEHTA: Absolutely.
I mean, you can fact check what your pastor is saying in church. It’s wonderful. If you have questions about your faith, if you have doubts about your faith, there are communities online and increasingly on campuses and high schools and college where you can explore that without the fear of backlash.
That’s what we want to promote. We want people thinking about that and questioning and doubting.
LEMON: OK. You guys, man, stirring up trouble.
Jesse, Hemant, thank you very much. We appreciate it.
MEHTA: Thanks, Don.
GALEF: Thank you.
শুক্রবার, ২৯ জুন, ২০১২
মিতকথন
লিখেছেন ধর্মপ্রাণ প্লেবয়
মুসলিম আস্তিকদের কাছ থেকে প্রায়ই একটা দাবী শোনা যায় যে, নাস্তিকরা ইসলামবিদ্বেষী। অথচ প্রকৃতপক্ষে মুসলিমরাই নাস্তিকবিদ্বেষী। যে দেশগুলোতে নাস্তিকদের সংখ্যা তুলনামূলক বেশি, সেখানে কেউ নাস্তিক থেকে ঈশ্বরবিশ্বাসী হলে তাদের জন্য দমনমূলক আইন নেই। অন্য অনেক ধর্মেই ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য কোনো শাস্তির ব্যবস্থা নেই। এবার দেখি শান্তির ধর্ম ইসলাম এটাকে কীভাবে দেখে? আমি এখানে শরীয়া আইনের ক্লাসিক বই হিসেবে পরিচিত ও আল-আজহার অনুমোদিত "Reliance Of Traveller" বই থেকে রেফারেন্স দিচ্ছি। এর h1.2-তে বলা হয়েছে, কোনো মুসলিম তার ধর্ম ত্যাগ করলে তার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে। এর ৮.১ ও ৮.২ তে বলা হয়েছে কেউ যদি ইসলাম ত্যাগ করে এবং তওবা করে ইসলামে ফিরে না আসে তবে তাকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। কেউ যদি ইসলাম ত্যাগ করে অপরাধ করেই থাকে, তবে আল্লাহ থেকে থাকলে তিনি পরকালে তাকে অনন্তকাল নরক পুড়িয়ে শাস্তি দিবেন। শাস্তি হিসেবে কি সেটাই যথেষ্ট নয়?
লিখেছেন দাঁড়িপাল্লা
স্যেকুলার মুসলিম, মডারেট মুসলিম - উহারা কোন টাইপের বালছাল?
জানিতে হইলে আরো কয়েকটি সহজ প্রশ্নোত্তর দেখা যাক:
উহাদের ধর্ম কী? - ইসলাম।
উহাদের ধর্মগ্রন্থ কী? - কোরান।
সিদ্ধান্ত: উহারা আধুনিক সুবিধাবাদী বালছাল।
ভিডিও লিংকিন পার্ক - ০৭
১.
দুর্ধর্ষ কমেডিয়ান বিল মারের নির্মিত সাড়া-জাগানো মকুমেন্টারির নাম 'রেলিজুলাস' - রেলিজিয়ন এাবং রিডিক্যুলাস-এর সংকর।
দৈর্ঘ্য: ১.৪০.৫৮ ঘণ্টা
২.
পৃথিবীতে নাস্তিক বলে কেউ থাকবে না, যদি ভগবানেশ্বরাল্লাহ এসে একবার দেখা দিয়ে যায় বা নিদেনপক্ষে চাক্ষুষ কোনও প্রমাণ দাখিল করে। কিন্তু নিজের অস্তিত্ব প্রমাণের মতো তুচ্ছ কর্মটি সম্পাদনে ঘোর অনীহা কেন তার? বায়োনিকড্যান্স স্বভাবসুঅলভ ভঙ্গিতে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন বিশ্বাসীদেরকে।
দৈর্ঘ্য: ২.৩৯ মিনিট
৩.
নাস্তিকদের নরকবাস অনিবার্য? সে তো দারুণ ব্যাপার! খুব মজাদার উপস্থাপনার এক ভিডিও।
দৈর্ঘ্য: ৬.২২ মিনিট
৪.
নারীরা গাড়ি চালালে নৈতিকতার পতন হবে বলে প্রচার চালানো হয় চৌদি আজবে। তাই সে দেশে মেয়েদের গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ। তবে এই জাতীয় নৃত্য নিশ্চয়ই শরিয়াসম্মত।
দৈর্ঘ্য: ৪.০৩ মিনিট
৫.
ঠিক ধর্ম সম্পর্কিত নয়... চৌদি আজবে এক বাংলাদেশী ক্যাব ড্রাইভারের সঙ্গে চৌদি নাগরিকের 'বড়োভাইসুলভ' আচরণ ও 'মধুর' বাণীবর্ষণের (উদাহরণ 'সৌদি আরব তোর মালিক, শালা কুত্তার বাচ্চা!') ভিডিও।
দৈর্ঘ্য: ১.৪৮ মিনিট
বৃহস্পতিবার, ২৮ জুন, ২০১২
পারলৌকিক পুরস্কারপ্রত্যাশীরা কম সমবেদনাশীল?
ইসলামে কাম ও কামকেলি - ১৯
মূল রচনা: আবুল কাশেম (সেক্স এন্ড সেক্সুয়ালিটি ইন ইসলাম)
অনুবাদ: খেলারাম পাঠক
(সতর্কতা: নরনারীর যৌনাচার নিয়ে এই প্রবন্ধ। স্বাভাবিকভাবেই কামসম্পর্কিত নানাবিধ টার্ম ব্যবহার করতে হয়েছে প্রবন্ধে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ভাষার মধ্যেও তাই অশালীনতার গন্ধ পাওয়া যেতে পারে। কাম সম্পর্কে যাদের শুচিবাই আছে, এই প্রবন্ধ পাঠে আহত হতে পারেন তারা। এই শ্রেনীর পাঠকদের তাই প্রবন্ধটি পাঠ করা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করা যাচ্ছে। পূর্ব সতর্কতা সত্বেও যদি কেউ এটি পাঠ করে আহত বোধ করেন, সেজন্যে কোনভাবেই লেখককে দায়ী করা চলবে না।)
নিচের হাদিসগুলো প্রমাণ করে যে, নিজের স্ত্রী হলে বীজটি অতিঅবশ্য তার যোনির অভ্যন্তরে বপন করতে হবে। স্ত্রীর অনুমতি ব্যতীত বীজ বাইরে ফেলা চলবে না। হাজার হলেও স্ত্রীর যোনি হচ্ছে শস্যক্ষেত্র!
সহি মুসলিম, বুক নং-০০৮, হাদিস নং-৩৩৬৫:জাবিরের বর্ণনাক্রমে এই হাদিস, যদিও একাধিক বর্ণনাকারী পরম্পরাক্রমে জাবিরের নামে এই হাদিস বর্ণনা করেছেন। তবে জুহরির অথারিটিতে যেটি এসেছে, তার মধ্যে অতিরিক্ত (এই কথাগুলি) আছে- “যদি সে ইচ্ছে করে, স্ত্রীর সামনের দিক অথবা পেছনের দিক হতে (সঙ্গম) করতে পারে। তবে ছিদ্রটি হবে অবশ্যই এক (অর্থাৎ পায়ুপথে নয়, যোনিপথে)।
সহি মুসলিম, বুক নং-০০৮, হাদিস নং-৩৩৬৪:জাবির (বিন আব্দুল্লাহ) (রাঃ) বলেছেন যে ইহুদিরা বলত, যদি কেউ স্ত্রীর সাথে পেছনের দিক হতে সঙ্গম করে এবং সে (স্ত্রী) গর্ভবতী হয়, শিশুটি হবে টেরা। সুতরাং (পবিত্র কোরানের) আয়াত নাজেল হলো - “তোমাদের স্ত্রীরা হচ্ছে তোমাদের শস্যক্ষেত্র, সুতরাং যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে তা চাষ কর”।
ইমাম মালিকের মুয়াত্তা, বুক নং-৩৪, নাম্বার-৪২১০:আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ হতে বর্ণিতঃআল্লাহর রাসুল (দঃ) দশটি জিনিস অপছন্দ করতেন: হলুদ রং করা, শাদা চুল কলপ করা, পোষাকের প্রান্তভাগ মাটি ছুয়ে যাওয়া, স্বর্ণের তৈরী আংটি পড়া, সাজ-সজ্জা করে গায়ের মেহরাম পুরুষের সামনে যাওয়া (বাপ, ছেলে, ভাই ইত্যাদি চৌদ্দপ্রকার সম্পর্ক আছে যাদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক হারাম, এরূপ সম্পর্কের ইসলামি নাম মেহরাম; এর বাইরে যাবতীয় সম্পর্ক গায়ের মাহরাম, যাদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বৈধ), তাবিজ/কবজ ব্যবহার করা, বীর্যপাতের ঠিক আগ মুহূর্তে যোনির ভেতর হতে লিঙ্গ বের করে আনা - তা সে নিজের স্ত্রী হোক বা অন্য মেয়েলোক হোক (অর্থাৎ উপপত্নী বা যৌনদাসী) এবং এমন মেয়েলোকের সাথে যৌনসঙ্গম করা, যে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছে। তবে তিনি এগুলিকে হারাম বলে ঘোষণা করেননি।
সহি মুসলিম, বুক নং-৮, হাদিস নং-৩৩৭৭:আবু সাইদ আল-খুদরি (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলু্ল্লাহর (দঃ) সামনে একবার আজল প্রথার কথা উল্লেখ করা হয়, তিনি বললেন, তোমরা এটি কেন কর? তারা বলল, জনৈক লোক যার স্ত্রী সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ায়, যদি সে তার সাথে (আজল না করে) সঙ্গম করে, তবে স্ত্রী গর্ভবতী হয়ে পড়তে পারে, যা সে পছন্দ করে না। আরেকজন লোক যার একজন ক্রীতদাসী আছে যার সাথে সে সহবাস করে, কিন্তু সে চায় না যে, ক্রীতদাসীটি গর্ভবতী হোক এবং উম্-আওলাদ (সন্তানের জননী) হোক। উত্তরে নবী বলেন, এটি না করলে তোমাদের কোন ক্ষতি নেই, কারণ তা (সন্তানের জন্ম) পূর্বনির্ধারিত। ইবনে আউন বলেন, এই হাদিসটি আমি হাসানের সামনে উল্লেখ করলে তিনি বলেন, আল্লাহর কসম, (মনে হয়) যেন এর মধ্যে (আজল প্রথার বিরুদ্ধে) তিরস্কার লুকিয়ে আছে।
(চলবে)
বিগ্যানময় ইসলাম
ইছলামী বিগ্যানের বিশেষ আবিষ্কার! নারীর গর্ভধারণকাল চার বছর দীর্ঘ হতে পারে!
পোনে দুই মিনিটের ভিডিও। ট্র্যান্সক্রিপ্টও আছে।
পোনে দুই মিনিটের ভিডিও। ট্র্যান্সক্রিপ্টও আছে।
Following are excerpts from a TV debate on sex education in the Arab world, which aired on Al-Jazeera TV on August 11, 2009.
Al-Azhar university scholar Ibrahim Al-Khouli: What [the imam] Malik and [the imam] Al-Shafi'i said about the minimum and maximum terms of pregnancy is based on life experience. They set the principles according to the norm.
Khaled Muntaser: What, in the past pregnancy lasted four years and now only nine months?
Ibrahim Al-Khouli: I didn't say that.
Khaled Muntaser: So what life experience are you talking about?
Ibrahim Al-Khouli: You're not listening to me.
Khaled Muntaser: This is about science.
[...]
Ibrahim Al-Khouli: Some books of jurisprudence say that pregnancy lasts four years, while others – like Ibn Hazm and Averroes, who are among the greatest jurisprudents – say the norm for people is nine months.
[...]
A fetus can spend more than nine months [in the womb]. This happens in cattle. A cow can become pregnant and give birth...
Khaled Muntaser: Are we talking about cattle now?!
Ibrahim Al-Khouli: Allow me!
Khaled Muntaser: Next thing you'll bring us the elephant. What cattle are you talking about?
Ibrahim Al-Khouli: You people turn human into cattle.
Cows are pregnant for nine months. Sometimes it lasts for ten months. That's the truth. It's very normal, but rare.
[...]
It was the Koran that taught the world to respect science, man. Before that, Europe had not heard about science and knew nothing about it. We are the ones who taught it about science.
বুধবার, ২৭ জুন, ২০১২
কারা যাবে নরকে?
লিখেছেন ঈসা নবী
পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা আনুমানিক ৬.৯ বিলিয়ন।
এর মাঝে -
খ্রিষ্টান = ২.১ বিলিয়ন।
মুসলিম = ১.৬ বিলিয়ন।
নাস্তিক = ১.৫ বিলিয়ন।
হিন্দু = ১ বিলিয়ন।
চৈনিক = ৪০০ মিলিয়ন (চাইনিজ ট্রেডিশনাল ধর্ম)
বৌদ্ধ = ৩৮৫ মিলিয়ন।
অন্যান্য = ৫০০ মিলিয়ন (আনুমানিক)
পৃথিবীর মাঝে এতগুলো ধর্মের মাঝে কোনটা সত্যি ধর্ম? স্বাভাবিকভাবে যে যার ধর্মটাকে সত্যি বলবে। এখন যদি খ্রিষ্টানরা দাবী করে তাদের ধর্ম সত্যি, তাহলে ২.১ বিলিয়ন লোক সত্যের পথে আছে। এর মাঝে সবাই যে স্বর্গে যাবে, তা কিন্তু নয়। তাও ধরে নিলাম সবাই যাবে। তাহলে নরকে যাচ্ছে -
খ্রিষ্টান সত্যি হলে নরকে যাচ্ছে = ৪.৮ বিলিয়ন মানুষ।
ইসলাম সত্যি হলে নরকে যাবে = ৫.৩ বিলিয়ন মানুষ।
হিন্দু সত্যি হলে নরকে যাবে = ৫.৯ বিলিয়ন মানুষ।
এছাড়া অন্য যে কোনো ধর্ম যদি সত্যি হয়, তাহলে বুঝে দেখুন কতগুলো মানুষ নরকে যাবে শুধুমাত্র ভুল বিশ্বাসটা বুকে ধারণ করার জন্য!! সৃষ্টিকর্তা যদি মানুষ সৃষ্টি করে থাকেন, তাহলে তার সৃষ্টি মানুষের বেশীর ভাগ নরকবাসী । বাহ, নিজের সৃষ্টির প্রতি কী দয়া তার!!!! এই সকল বিভেদ দূর করতে পারেন তিনিই (যদি থেকে থাকেন), হাজির হোক মানুষের সামনে বলে দিক - আসলে সত্যি কী?
অনেকেই বলতে পারেন, সৃষ্টিকর্তা তার বাণী বিশেষ মানুষের মাধ্যমে প্রচার করেছে পৃথিবীর মাঝে। আমি বলবো সেই সব বিশেষ মানুষগুলো চূড়ান্ত রকমের প্রতারক। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য বানিয়েছে মনগড়া কাহিনী। সেই বিশেষ মানুষগুলো আমরা যাদের ধর্মগুরু মানি। তাদের প্রত্যেকের নিয়ম কানুনের মাঝে এত ফারাক কেন? কেউ শুয়োর হালাল করেছে, কেউ করেছে হারাম। তাদের সবার দাবী তার কথা মানলে স্বর্গ না মানলে নরক। মৃত্যু-পরবর্তী জীবনকে পুঁজি করে তারা করেছে ধর্মব্যবসা। যে যত বেশী প্রতারণা করতে পেরেছে তার ব্যবসায়িক সাফল্য তত বেশী। তারা সাধারণ মানুষকে তার অনুসারী করেছে আবেগকে পুঁজি করে, ভয় দেখিয়ে, মৃত্যু পরবর্তী জীবনের স্বর্গের লোভ দেখিয়ে। মোট কথা, ছলচাতুরীর সকল পন্থায় তারা মানুষকে তার দলে ভিড়িয়েছে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য।
আমরা সাধারণ মানুষ সেই সব মহাপ্রতারকের মিথ্যা ছলচাতুরী বুকে ধারণ করে মানুষের মাঝে তুলে দিয়েছি বিভেদের দেয়াল। প্রতারকদের তৈরি করা ধর্মের নামে অতীতে যেমন বহু মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, এখনও সেই ধর্মের নামে মানুষ মরছে। ধর্মের পদতলে পিষ্ট হয়েছে মানবতা।
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের পরিচয় হোক মানুষ হিসাবে, ধর্ম দিয়ে নয় । ধর্ম নয়, জয় হোক মানবতার।
ধূর্ত পীর ও তার নির্বোধ ভক্তেরা
হুমায়ুন আজাদ এমন একটা কথা বলেছিলেন (হুবহু মনে নেই): এখন 'ভণ্ড পীর' বলার প্রয়োজন নেই; 'ভণ্ড' বললেই 'পীর' শব্দটি মাথায় আসে এবং 'পীর' বললে 'ভণ্ড'।
কথাটিকে একটু ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এভাবে বলা যায়: পীর-সাধু-বাবা-রসুল-নবী জাতীয় প্রত্যেকেই হয় প্রতারক, নয় মানসিক বিকারগ্রস্ত। অথচ বিশ্বাসোন্মুখ মানুষ এদের প্রতি অন্ধভক্তি লালন করে। আর তাদের মতো এতো সহজলভ্য শিকার ধূর্তরা সঙ্গত কারণেই হাতছাড়া করে না।
বাংলাদেশের এক পীর এবং তার নির্বোধ ভক্তদের কাহিনী দেখুন কুড়ি মিনিটের অনুসন্ধানী রিপোর্টে। লিংক পাঠিয়েছেন নাস্তিক আলী।
আফিম তবুও ভালো, ধর্ম সে তো হেমলক বিষ
গত ২১ জুন ছিলো অত্যন্ত প্রতিভাধর কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর মৃত্যবার্ষিকী। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়। 'প্রতিবাদী রোমান্টিক' হিসেবে পরিচিতি পাওয়া এই কবির অন্যতম বিখ্যাত একটি কবিতা স্পষ্টতই ধর্মবিরোধী। কবিতাটির নাম: আফিম তবুও ভালো, ধর্ম সে তো হেমলক বিষ।
আফিম তবুও ভালো, ধর্ম সে তো হেমলক বিষ
রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ
তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেমনি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি
ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ী রূপে
ক্রমশঃ উঠছে ফুটে ক্ষয়রোগ, রোগের প্রকোপ
একদার অন্ধকারে ধর্ম এনে দিয়েছিল আলো,
আজ তার কংকালের হাড় আর পচা মাংসগুলো
ফেরি করে ফেরে কিছু স্বার্থাণ্বেষী ফাউল মানুষ-
সৃষ্টির অজানা অংশ পূর্ণ করে গালগল্প দিয়ে।
আফিম তবুও ভালো, ধর্ম সে তো হেমলক বিষ।
ধর্মান্ধের ধর্ম নেই, আছে লোভ, ঘৃণ্য চতুরতা,
মানুষের পৃথিবীকে শত খণ্ডে বিভক্ত করেছে
তারা টিকিয়ে রেখেছে শ্রেণীভেদ ঈশ্বরের নামে।
ঈশ্বরের নামে তারা অনাচার করেছে জায়েজ।
হা অন্ধতা! হা মূর্খামি! কতো দূর কোথায় ঈশ্বর!
অজানা শক্তির নামে হত্যাযজ্ঞ কতো রক্তপাত,
কত যে নির্মম ঝড় বয়ে গেল হাজার বছরে!
কোন সেই বেহেস্তের হুর আর তহুরা শরাব?
অন্তহীন যৌনাচারে নিমজ্জিত অনন্ত সময়?
যার লোভে মানুষও হয়ে যায় পশুর অধম।
আর কোন দোজখ বা আছে এর চেয়ে ভয়াবহ
ক্ষুধার আগুন সে কি হাবিয়ার চেয়ে খুব কম?
সে কি রৌরবের চেয়ে নম্র কোন নরম আগুন?
ইহকাল ভুলে যারা পরকালে মত্ত হয়ে আছে
চলে যাক সব পরপারে বেহেস্তে তাদের
আমরা থাকবো এই পৃথিবীর মাটি জলে নীলে,
দ্বন্দ্বময় সভ্যতার গতিশীল স্রোতের ধারায়
আগামীর স্বপ্নে মুগ্ধ বুনে যাবো সমতার বীজ
মঙ্গলবার, ২৬ জুন, ২০১২
অবিশ্বাসীদের পরকাল-ভাবনা
হা-হা-হাদিস – ৪৯
হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
- সহীহ আল-ধর্মকারী
আছেন নাকি কবিতাপ্রেমিক কোনও মমিন? আপনি কি জানেন, নবীজি আপনার মতো মানুষ সম্পর্কে কী বলে গেছে? না জেনে থাকলে নিচের হাদিসটা পড়ে নিয়ে কাব্যপ্রীতি ত্যাগ করে নবীজির নির্দেশনা মেনে সুন্নত পালন করুন। নবীজি বলেছে, কবিতা দিয়ে মাথা ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে উদর পূর্ণ করা উত্তম।
Narrated Ibn 'Umar:The Prophet said, "It is better for a man to fill the inside of his body with pus than to fill it with poetry."
নূরের পথ ছেড়ে আলোর পথে – ২০
সোমবার, ২৫ জুন, ২০১২
নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ২০
লিখেছেন কবীর উদ্দীন
৯৬.
মুহাম্মদ একদা খাদিজাকে বলল, খালাম্মা, আমি দুম্বার পাল চরাতে গেলাম; দোয়া করবেন। খাদিজা মাথায় হাত দিয়ে বলল, এই পুঁচকে ছোকড়া বলে কী !আমি তোর বিবি, খালাম্মা নই। মুহাম্মদ লজ্জা পেয়ে বলল, জ্বি, খালাম্মা, বহুদিনের অভ্যাস তো!
৯৭.
বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর অহ্নিকগতির ফলে দিবা-রাত্রি হয়। পৃথিবী নাকি সূর্যের চারদিকে ঘোরে! এসব ঘোর আল্লা ও রাসুল বিরোধী কথা।
আসল ঘটনা হলো: সূর্য অস্ত যাবার পর আল্লার আরশের নিচে গিয়ে সিজদায় পতিত হয়। বেচারা সারাদিন জ্বলে মরে, সারারাত নামাজ পড়ে। (নবীজির বাণী, বুখারী শরিফ, হাদিস নাম্বার ৪৪৪১)
৯৮.
আল্লাও হাফেজ, আবার কোরান মুখস্থকারীও হাফেজ। আল্লার সাথে মানুষের তুলনা! শিরক হয়ে গেল না!
৯৯.
হযরত মুসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী (সঃ) কে দেখলাম, তিনি মেসওয়াক দিয়ে দাঁত মুবারক মাজছেন। তিনি মুখে মেসওয়াক রেখে এরূপে ওয়াক-ওয়াক করছিলেন, মনে হয়েছিল যেন বমি করবেন। (ছহি বোখারী হাদিস নাম্বার ২৩৭)
উক্ত হাদিসে জ্ঞানীদের জন্য লুকিয়ে আছে অনেক জ্ঞান। নেকী অনুসন্ধানীদের জন্য নেকী। যারা অশেষ নেকী হাসিল করতে ইচ্ছুক, তারা দৈনিক ২বার মেসওয়াক দিয়ে দাঁত মেজে ওয়াক-ওয়াক করুন। বেহেশতে যাবার রাস্তা সুগম করুন।
১০০.
প্রশ্ন: বেহেশতে আঙুর-বেদানা আছে, আম-কাঁঠাল নেই কেন?
উত্তর: মুহাম্মদ আঙুর-বেদানা দেখেছে অথবা নাম শুনেছে। কিন্তু আম-কাঁঠাল দেখেও নি, নামও শোনেনি তাই।
কুরানে বিগ্যান: আকাশতত্ত্ব
সংকলন করেছেন গোলাপ
করুণাময় আল্লাহ:
২২:৬৫- তিনি - তুমি কি দেখ না যে, -- তিনি আকাশ স্থির রাখেন, যাতে তাঁর আদেশ ব্যতীত ভূপৃষ্ঠে পতিত না হয়। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি করুণাশীল, দয়াবান।
৩৪:৯-আমি ইচ্ছা করলে তাদের সহ ভূমি ধসিয়ে দেব অথবা আকাশের কোন খণ্ড তাদের উপর পতিত করব। আল্লাহ অভিমুখী প্রত্যেক বান্দার জন্য এতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে।
আল্লাহর কাজে কোনোই খুঁত নাই (তোমরা কি দেখ না):
ক) আকাশে কোন ছিদ্র নেই:
৫০:৬- তারা কি তাদের উপরস্থিত তাদের আকাশের পানে দৃষ্টিপাত করে না আমি কিভাবে তা নির্মাণ করেছি এবং সুশোভিত করেছি? তাতে কোন ছিদ্রও নেই।
খ) এমন কি কোন ফাটলও নেই!
৬৭:৩-৫ - তিনি সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টিতে কোন তফাত দেখতে পাবে না। আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ফাটল দেখতে পাও কি?
কারণ, তিনি মহাজ্ঞানী:
ক) ৭৮:১২ –“নির্মাণ করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ।
খ) ২১:৩২ - আমি আকাশকে সুরক্ষিত ছাদ করেছি-
(বলেন, সোবহানাল্লাহ)
কিন্তু যেদিন:
ক) তা বিদীর্ণ হবে!
৫৫:৩৭, ৮২:১, ৮৪:১ --যেদিন আকাশ বিদীর্ণ হবে
খ) তাতে বহু দরজা হবে!
*৭৮:১৯ –আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
গ) এমনকি তাতে ছিদ্রও হবে!
৭৭:৯ - যখন আকাশ ছিদ্রযুক্ত হবে,
তোমরা সে দিনকে ভয় করো! মনে রাখবে, "এই সেই কিতাব যাহাতে কোনই সন্দেহ নাই (২:২ )।"
-আমিন
[কুরানের উদ্ধৃতিগুলো সৌদি আরবের বাদশাহ ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ (হেরেম শরীফের খাদেম) কর্তৃক বিতরণকৃত বাংলা তরজমা থেকে নেয়া; অনুবাদে ত্রুটি-বিচ্যুতির দায় অনুবাদকারীর।]
মুসলিম-মুসলিম ভাই-ভাই
মিসরের সদ্যনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট অনেক আগেই বলেছিলেন, শিয়া মুসলিমরা ইসলামের জন্য ইহুদিদের চেয়ে বড়ো হুমকিস্বরূপ।
দেড় মিনিটের ভিডিও। ট্র্যান্সক্রিপ্টসহ।
Following are excerpts from an address by Egyptian cleric Muhammad Hussein Yaaqub, which was posted on the Internet on June 13, 2012.
Muhammad Hussein Yaaqub: The Shura Council of the Islamic Scholars [convened], and decided unanimously to support Dr. Muhammad Mursi for president. Do you have another solution? Do any of you have any other solution? There is no other way.
But I told him [Mursi] all the things that you want. I said to him: I want a Salafi president, [who follows] the Koran and the Sunna like the early Muslims. He said: “Yes, ours is a Salafi call.” He said so. He said this, and it is recorded on video. He said it.
I asked him about the Shiites, and he said that the Shiites are more dangerous to Islam than the Jews. He said so.
I told him that I wanted a president who is not afraid of America, and he said: “I am not afraid.”
What more do you want?
[…]
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)