সংকলন করেছেন গোলাপ
করুণাময় আল্লাহ:
২২:৬৫- তিনি - তুমি কি দেখ না যে, -- তিনি আকাশ স্থির রাখেন, যাতে তাঁর আদেশ ব্যতীত ভূপৃষ্ঠে পতিত না হয়। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি করুণাশীল, দয়াবান।
৩৪:৯-আমি ইচ্ছা করলে তাদের সহ ভূমি ধসিয়ে দেব অথবা আকাশের কোন খণ্ড তাদের উপর পতিত করব। আল্লাহ অভিমুখী প্রত্যেক বান্দার জন্য এতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে।
আল্লাহর কাজে কোনোই খুঁত নাই (তোমরা কি দেখ না):
ক) আকাশে কোন ছিদ্র নেই:
৫০:৬- তারা কি তাদের উপরস্থিত তাদের আকাশের পানে দৃষ্টিপাত করে না আমি কিভাবে তা নির্মাণ করেছি এবং সুশোভিত করেছি? তাতে কোন ছিদ্রও নেই।
খ) এমন কি কোন ফাটলও নেই!
৬৭:৩-৫ - তিনি সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টিতে কোন তফাত দেখতে পাবে না। আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ফাটল দেখতে পাও কি?
কারণ, তিনি মহাজ্ঞানী:
ক) ৭৮:১২ –“নির্মাণ করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ।
খ) ২১:৩২ - আমি আকাশকে সুরক্ষিত ছাদ করেছি-
(বলেন, সোবহানাল্লাহ)
কিন্তু যেদিন:
ক) তা বিদীর্ণ হবে!
৫৫:৩৭, ৮২:১, ৮৪:১ --যেদিন আকাশ বিদীর্ণ হবে
খ) তাতে বহু দরজা হবে!
*৭৮:১৯ –আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
গ) এমনকি তাতে ছিদ্রও হবে!
৭৭:৯ - যখন আকাশ ছিদ্রযুক্ত হবে,
তোমরা সে দিনকে ভয় করো! মনে রাখবে, "এই সেই কিতাব যাহাতে কোনই সন্দেহ নাই (২:২ )।"
-আমিন
[কুরানের উদ্ধৃতিগুলো সৌদি আরবের বাদশাহ ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ (হেরেম শরীফের খাদেম) কর্তৃক বিতরণকৃত বাংলা তরজমা থেকে নেয়া; অনুবাদে ত্রুটি-বিচ্যুতির দায় অনুবাদকারীর।]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন