আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১০ জুন, ২০১২

দড়ি ধরে মারো টান

আমেরিকার এক সরকারী স্কুলের ইতিহাস শিক্ষক সুযোগ পেলেই ক্লাসে ধর্মপ্রচার করতেন। তো এক নাস্তিক ছাত্র অতিষ্ঠ হয়ে তাঁর ধর্মীয় বাণী রেকর্ড করে অভিযোগ করে বসলো স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে। সে দেশের আইন অনুযায়ী - সরকারী স্কুলে যে কোনও ধরনের ধর্মীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ। যদিও সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে এবং প্রতিবাদহীনতার সুযোগে খ্রিষ্ট ধর্মীয় কিছু আচার-প্রথার প্রচলন অনেক স্কুলেই ছিলো এবং আছে। অনধিকার চর্চায় অভ্যস্ত খ্রিষ্টানেরা এখন ন্যায্য প্রতিবাদের মুখেও ছাড় দিতে প্রবল অনীহ। আর তাই প্রতিবাদে কাজ না হলে আদালতের শরণ নিলে জয় সুনিশ্চিত। এই কাহিনীর ক্ষেত্রে ঘটনা অবশ্য আদালত পর্যন্ত গড়ায়নি। স্কুল কর্তৃপক্ষ ছেলেটির দাবি মেনে নিয়ে তাকে বাহবাও দিয়েছে সাংবিধানিক অধিকার লংঘনের ঘটনা তাঁদের নজরে আনার জন্য। 

আমেরিকা প্রবলভাবে ধর্মাক্রান্ত দেশ হলেও আইনের শাসন সেখানে, বোধহয়,  খুব শিথিল হয়নি। এই কাহিনী নিয়ে বানানো এক ঘণ্টার বেশ টান-টান ডকুমেন্টারি দেখলাম। শিক্ষক ও তাঁর পক্ষের লোকজনদের টিপিক্যাল আস্তিকীয় যুক্তি শুনে প্রভূত আনন্দ লাভ করেছি।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন