আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১২

নূরানী চাপা শরীফ - ০৩

লিখেছেন থাবা বাবা 

চাপা-০০৭
আয়েশা বিবির মেজাজ বিলা। মোহাম্মক তারে রাইখ্যা তারই বাপের পয়সায় এক বান্দির লগে তিন ঘন্টা এক সরাই খানায় কাটায় আইছে, তাও রাইতের আন্ধারে না, এক্কেবারে দিনের বেলায়। আর তার পরে ঘরে আইসাই "শরবত লে আও" কইয়া একটা হুকুম হাঁকলো। মোহাম্মকের দাঁত কেলাইন্যা হাসি দেইখ্যা আয়েশা আর সইহ্য করতে পারলো না। দৌড়ায় গিয়া বাপের বাড়ি উপস্থিত। বাপের উটের বহর থেইক্যা একটা সুন্দরী উটেরে মুতায় সেই মুত্র গেলাসে কইরা আইন্যা দিল মোহাম্মকের হাতে। মোহাম্মকের তখনো সেই কাফ্রী বান্দির বালের গন্ধের রেশ কাটে নাই। তাই আয়েশার দেয়া 'শরবত' গিল্যা শেষ করার আগে টেরই পাইলো না কি গিলছে।

এই দিকে আবু বকরী দেইখ্যা ফালাইছে তার মাইয়ার বিটলামী। মাইয়ারে চুলের মুঠি ধইরা ঝাড়ি মারবো কাহিনী কি, তার আগেই আয়েশা বিবি কইলো সবরি কলা থুক্কু পেয়ারা নবী নিজেই ঐটা খাইতে চাইছে। আবু বকরী পুরাই বকরী হইয়া গেল বেটির কথা শুইনা। দৌড়ায় গেল মোহাম্মকের ঘরে... তার ব্যাক্কল মার্কা খোমা দেইখ্যা মোহাম্মদ বুঝলো রবিদার কথা হাড়ে হাড়ে ঠিক: "গোপন কথাটি রবে না গোপনে..." তাই উটমূতের গেলাস হাতে তার ৬৪টা দাঁত বাইর কইরা সোনামুখে চাপা ঝাড়লো যে, উঁটমূত্র পানে আল্লার ফজিলত আছে... সেই থেইক্যা মুসলমানরা উঁটমূত্র পান কইরা আইতাছে চুন্নত বইলা!

চাপা-০০৮
মোহাম্মক তার ৫৯ বছর বয়সে মায়মুনা নামক এক মহিলাকে মুমিনদের মা বানিয়ে বসে। কিন্তু ঐ বয়সে তার যন্ত্রপাতি ঠিক কাজ করেছিল কি না, আমাদের জানা নেই। তবে এর মধ্যেই একবার কিছু কাফের মোহাম্মকের বাড়িতে ডাকাতি করতে এলে মোহাম্মক আল্লার সাহায্যের আশায় বসে না থেকে খাটের নিচে আশ্রয় নেয়। এদিকে তার ঘরে কাফের ডাকাতরা কোনো টাকাপয়সা না পেয়ে মুমিনদের মা মায়মুনাকে ধরে বসে টাকাপয়সা কোথায় রেখেছে জানার জন্য। মায়মুনা তখন মুমিনদের মা হওয়া থেকে মোহাম্মকের বউ হবার পথে পূর্ণতা লাভ করতেই বেশী আগ্রহী ছিল, কিন্তু সেটা মোহাম্মকের যন্ত্রপাতির অক্ষমতার জন্য সম্ভব হচ্ছিল না। তাই মোহাম্মকের ওপর অভিমান করে খাটের নিচে লুকিয়ে থাকা মোহাম্মককে দেখিয়ে বলেন যে ওখানে তার স্বামী লুকিয়ে আছে, তার কাছে একটা সোনা আর দুইটা দানা আছে... যেগুলো তার কোন কাজে লাগে না। এই কথা শুনে কাফেরগুলো মোহাম্মকের ব্যক্তিগত 'সোনা দানা' ছিনিয়ে নিয়ে চলে যায়। এই কারণেই মৃত্যুকালে মোহাম্মকের কাছে কোনো 'সোনা দানা' ছিল না। নিতান্তই 'ধন সম্পদ'হীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে মোহাম্মক।

লেজ কাটা শেয়াল সবাইকে লেজ কাটতে বলবে এটাই স্বাভাবিক। তাই মোহাম্মকও তার উম্মকদের (উম্মত+আহাম্মক) বলে যায়, কোনো মুমিন বান্দা ঘরে 'সোনা দানা' বা 'ধন সম্পদ' রেখে মরে গেলে ভেস্তে যাবে না। তাই তারা যেন সব যেন বিলিয়ে দিয়ে তার পরে মরে। কিন্তু মুমিনরা মোহাম্মকের কথার মূল অর্থটা ধরতে পারে নি, তারা বৃথাই পার্থিব ধন আর সোনা দানা দান করে যায় সারা জীবন! মোহাম্মকের জীবনের এই চাপাটা কোনো কাজে লাগলো না!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন