ইছলাম শান্তির ধর্ম, অন্য ধর্মবিশ্বাসের প্রতি সহনশীল, ইছলামে জোরাজুরির স্থান নেই... এই জাতীয় মমিনীয় চাপাবাজিতে কান ঝালাপালা। তো নবীজির জন্মস্থান, ইছলামের আঁতুরঘর ও প্রধান ধারক-বাহক দেশ চৌদি আজবের সাম্প্রতিক একটি সংবাদ নজরে পড়লো।
সে দেশে বসবাস- বা কর্মরত ভিন্নধর্মানুসারীদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলা হয়েছে, সূর্যাস্ত থেকে সূর্যাস্ত অব্দি প্রকাশ্যে পান, ভক্ষণ ও ধূমপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এই আইন অমান্যকারীদের কর্মচুক্তি বাতিল করে দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে।
মুসলিমদের ঈমান এতোই পাতলা! অন্য কাউকে খেতে দেখলে তাদের তথাকথিত সংযমের ঠুনকো বাঁধ ভেঙে পড়ে! অথচ প্রলোভনের মুখে সংযম প্রদর্শন করতে পারাটাই তো তাদের ঈমানের প্রকৃত প্রমাণ হতে পারতো। সেটা তাদের কে বোঝাবে!
২.
বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত এক মমিন পেন্টাগন ও ক্যাপিটল উড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে সন্ত্রাসবাদী এক পরিকল্পনার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলো। তার খোমা মোবারকখানা দেখুন:
তাকে ১৭ বছরের জেল দেয়া হয়েছে। অবশ্য তাতে কী! ইহজীবন তো নেহাতই মায়া। পরকালটাই প্রধান। সে সেখানে হুরিপরিবেষ্টিত জীবন যাপন করবে ইনশাল্লাহ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন