শনিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১২

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ২৯

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

১৪১.
আল্লাহ বলেছেন, তিনি এক ও অদ্বিতীয়। সবাই তো এক ও অদ্বিতীয়। কেউ কি একাধিক হয় বা কারোর দ্বিতীয়-তৃতীয় আছে নাকি? আল্লাহ মানুশের সাথে শিরক করলেন যে!

১৪২.
হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ ছ বলেছেন, লোকেদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আমাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে; যে পর্যন্ত তারা না সাক্ষ্য দেয় আল্লা ছাড়া কোনো ইলাহ নেই ও আমি তাঁর রাসুল, আর নামায কায়েম করে ও যাকাত দেয়। যখন লোকেরা এগুলি করবে তখন তারা আমা হতে ইসলামের হক ছাড়া নিজেদের রক্ত ও মাল বাঁচাতে পারবে। আর তাদের হিসাব আল্লার নিকট থাকবে। - বুখারি হাদিস নাম্বার ২৪
মানে হচ্ছে - ইসলাম ধর্মে বাধ্যতামূলকভাবে ধর্মান্তরিত না হলে কেউই রক্ষা পাবে না আল্লা ও রাসুলের তরবারি থেকে! কারুরই সাধ্য নেই জানমাল ও রক্ত বাঁচানোর! তবে সব অমুছলমানের রক্তপান, মাংস, নলা, মগজ ও মুড়ো ভক্ষণ শেষ করার আগে আল্লা তার প্রেরিত মহাসন্ত্রাসীটিকে তুলে নিলেন কেন? 

১৪৩.
নবীজীর জন্য আলিফ-অক্ষর শূকরের মাংস।

১৪৪. 
আল্লা "হও" বললেই যে কোনো কিছু সাথে সাথে হয়ে যায়। তাহলে মহাবিশ্ব তৈরি করতে তার ছয়দিন লাগল কেন? ছয়দিনে তিনি কতবার হও-হও বলেছেন? আহারে! ছয়টি দিবস, ছয়টি রজনী হও-হও করতে করতে বেচারার কণ্ঠ শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল রে!

১৪৫.
চার বিবাহ করা ফরজ। চৌদ্দ বিবাহ করা সুন্নত। নবীজীর সুন্নত যে-ব্যক্তি মুছলমান হওয়া সত্ত্বেও পালন করবে না, সে বড়ই কম-বখত। তার জন্য জান্নাত কবীরা হারাম।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন