আমেরিকার দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ-মধ্য এলাকার অত্যধিক ধর্মকবলিত প্রদেশগুলোকে বাইবেল বেল্ট বলা হয়ে থাকে। তো সেই বাইবেল বেল্টের এক প্রাক্তন ধর্মযাজক কীভাবে বনে গেলেন সক্রিয় নাস্তিক, সেই কাহিনী নিউ ইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে।
২.
ইন্টারনেট ও নানাবিধ আধুনিক প্রযুক্তি ক্রমশই ধর্মগুলোর হত্যাকারীতে পরিণত হচ্ছে বলে ধারণা করা যায়। দেখা যাচ্ছে, পাঁড় গোঁড়া হাসিডিক ইহুদিরাও ত্যাগ করতে শুরু করেছে তাদের সম্প্রদায়। যতো দোষ স্মার্টফোন তথা ইন্টারনেটের। গুগলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ঈশ্বর পেরে উঠছে না।
৩.
মাদার তেরেসার বহুল-প্রচারিত ও প্রচলিত পুণ্যাত্মা-ভাবমূর্তির অন্তরালে রয়ে গেছে অনেক অপ্রিয় বাস্তবতা। কিয়দংশ উইকি থেকে জেনে নেয়া যেতে পারে। অথবা দেখে নেয়া যেতে পারে ক্রিস্টোফার হিচেন্স নির্মিত পঁচিশ মিনিটের ডকুমেন্টারি, বা পড়ে নেয়া যেতে পারে তাঁরই লেখা বই Missionary Position (২.৬ মেগাবাইট). মাদার তেরেসার সঙ্গে কাজ করতেন এক যাজিকা, যিনি পরবর্তীতে ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করে নাস্তিক হয়েছেন, তাঁর এক সাক্ষাৎকার থেকেও কিছু অপরিচিত ধারণা পাওয়া যাবে মাদার তেরেসা সম্পর্কে।
৪.
আমেরিকায় ধর্মের নিম্নমুখী ও নাস্তিক্যবাদের ঊর্ধ্বমুখী গতি অনস্বীকার্য। এখন সাংগঠনিক ধর্মের প্রতি আস্থার সূচক সর্বকালের সর্বনিম্ন।
৫.
ক্যাথলিক চার্চে বিয়ের চর্চা দ্রুত গতিতে হ্রাস পাচ্ছে স্কটল্যান্ডে। ক্যাথলিক রীতির বিয়ের চেয়ে হিউম্যানিস্ট রীতির বিয়ে এখন বেশি জনপ্রিয়।
৬.
গত চল্লিশ বছর ধরে অস্ট্রেলীয় গার্ল গাইডস-এর শপথবাণীতে একটি অংশ ছিলো To do my duty to God. সম্প্রতি এই অংশটি ছেঁটে ফেলে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে To be true to myself দিয়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন