আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২৮ আগস্ট, ২০১২

মিতকথন

লিখেছেন Myforbidden Kingdom

মুমিনরা নাস্তিকদের নিয়ে সবচাইতে বড় যে অপপ্রচারটা চালায়, তা হল - নাস্তিকরা মা-বোনের সাথে অবাধে সেক্স করার জন্য ঈশ্বর বা আল্লায় অবিশ্বাস করে ।

নাস্তিকের উত্তর: প্রথমত যাদের মাথায় এ ধরনের কুচিন্তা আসে, তাদেরকে মুমিন বলা হয়। এ ধরনের মুমিনরা কামুক প্রকৃতির হয় এবং তাদের মাথায় সবসময় বিকৃত যৌনাচার ঘোরপাক খায়।

প্রশ্ন হল - কেন মুমিনরা এ জঘন্য অপপ্রচারটি চালায়?

উত্তর: সাধারণত মুমিনরা বিবর্তনে বিশ্বাস করে না। তারা বিশ্বাস করে, আদম-হাওয়া তাদের পূর্বপুরুষ এবং তাদের বংশবৃদ্ধি ঘটেছে অশালীন অজাচার (incest) পদ্ধতিতে। তাই ঐ ধরনের কুচিন্তা তাদের মাথাতেও ঘোরপাক খায়। নাস্তিকদের ওপর অপবাদ দিয়ে তাদের বংশবৃদ্ধি পদ্ধতির লজ্জাটা ঘোচাতে চায়। আর যে-ব্যক্তি তার পূত্রবধুর সৌন্দর্য দেখে কাম সংবরণ করতে পারে না, তার অনুসারীদের কাছে থেকে ভাল ব্যবহার আশা করাটাই অন্যায় ।


লিখেছেন Al Hadis (এটা কিন্তু নিক! খিয়াল কৈরা!)

আল্লাহর ঘর ‘কাবা’ (Quran 3:90) মুহাম্মদের মৃত্যুর পর কয়েকবার ধ্বংস হয়! কাবার কালো পাথর (Black stone) বিদীর্ণ হয় বহু খন্ডে, Qarmatians -রা সেটা চুরি করে এবং কয়েক বছর পর তার বিনিময়ে মুক্তিপণ আদায় করে!

সর্বশক্তিমান আল্লাহ কেন সমগ্র মুসলিম জাহানের এই পবিত্র ঘর এবং কাবা শরীফের পাথর বাঁচাতে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিলেন না?


লিখেছেন জোবাইর ইসলাম

কল্পনা করুন: 

এক ভণ্ড পাগল স্কিৎজোফ্রেনিয়া রোগী দাবি করছে: সে রাসুল; তাকে ঈশ্বর পাঠিয়েছে। সে ইহুদিদের তাওরাত, খ্রিষ্টানদের বাইবেল ইত্যাদি থেকে কপি-পেস্ট করে একটা ধর্মগ্রন্থ বানিয়ে ফেলল আর বলল এটা ঈশ্বর তার ওপর নাজিল করেছে। গ্রন্থটির নাম দিল, ধরুন, বুরান। সেখানকার স্থানীয় পৌত্তলিকদের দলে টানার জন্য তাদের দেবতা বাল্-লাহ-এর নামে তার বানানো ঈশ্বরের নাম রাখল বাল্লাহ। মনে করুন, সেই পাগলটির নাম তালাব। যার বাংলা অর্থ হল পাতিশিয়াল।

এরপর দিন গেল, বছর গেল, তালাবের উম্মতের সংখ্যা বাড়তে লাগল। একদিন তিনি পটল তুললেন।

এরপর আরো হাজার বছর কেটে গেল, কিন্তু তালাবের উম্মতরা তাকে ভুলল না। তারা পৃথিবীর যাবতীয় বই, ছেঁড়া কাগজ, চটি বই, সেক্স ম্যাগাজিন যা-ই দেখুক না কেন, সেখানে যদি "পাতিশিয়াল" লেখাটা দেখে, তাহলে তারা ধরে নেয় ওটা তালাবের নাম। হাজার বোঝালেও তারা বোঝে না যে, প্রপার নাউনের ভাষান্তর হয় না। যদি তালাবের নাম লেখা থাকত, তাহলে তালাবই লেখা থাকত, পাতিশিয়াল লেখা থাকত না।

(জীবিত বা মৃত বা সামনে জন্মাবেন এমন কারো সাথে এই ঘটনাটি মিলে গেলে শুধু আমি কেন দুনিয়ার কেউ দায়ী থাকবেনা)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন