সোমবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১২

ফাকিস্তান তথা পর্নিস্তানের পয়গাম

১.
দুই নম্বরী কাজে ফাকিস্তানীরা এক নম্বর - এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। কোরান পোড়ানোর অপ্রমাণিত অভিযোগে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক খ্রিষ্টান বালিকার দৃত্যুদণ্ড হতে পারে ব্ল্যাসফেমি আইনে, এ খবরটি তো অনেকেরই জানা। এখন জানা যাচ্ছে, এক ইমাম কোরানের পুড়ে যাওয়া পাতা রেখেছিল সেই বালিকার ব্যাগে। তার লক্ষ্য ছিলো - স্থানীয় এলাকা থেকে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের বিতাড়ন। 
(লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু) 

২. 
গোঁড়া ধর্মীয় পরিবারে বড়ো হয়ে ওঠার সঙ্গে যৌনবিকারগ্রস্ততার যোগসূত্র আছে বলেই মনে হয়। বোধহয়, এ কারণেই নানান ব্লগে, ফেসবুকে আস্তিকীয় খিস্তিখেউড় প্রায় সব ক্ষেত্রেই যৌনতাসংশ্লিষ্ট। ফাকিস্তানের এক ফার্মাসিস্ট তার এক মহিলা সহকর্মীর কাছে জানতে চেয়েছিল, তার প্রিয় 'আসন' কোনটা। আরো একজন মহিলা সহকর্মীকে তার ঘোড়ার যৌনাভ্যাস সম্পর্কিত প্রশ্নও সে করেছিল। যথাযথ ঘনিষ্ঠতা ও অন্তরঙ্গতা থাকলে এমন প্রশ্ন অস্বাভাবিক নিশ্চয়ই ঠেকতো না। কিন্তু সেটা ছিলো না। তবু 'এই মমিন বেচারা কঠোর ধর্মীয় পরিবেশে বড়ো হয়ে উঠেছে বলে বাস্তবতাজ্ঞানরহিত' - এই ছুতোয় তাকে কোনও শাস্তি দেয়া হয়নি। 
(লিংক: আল্লামা শয়তান)

৩. 
ইছলামের বীরযোদ্ধা তালিবানরা বারো জন সৈন্যের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা মাথার ভিডিও প্রকাশ করেছে। আলহামদুল্লিাহ। ভিডিও থেকে নেয়া একটি ছবি।
(লিংক: আল্লামা শয়তান)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন