লিখেছেন কবীর উদ্দীন
২২১.
কাফেরকুল ও সকল অমুছলিমদের গলিত পুঁজ, গলিত রক্ত, গলিত সীসা, ফুটন্ত পানি, উত্তপ্ত লোহার মুগুরের বাড়ি ও যাক্কুম ফল খাওয়ার অভ্যাস করা একান্ত আবশ্যক। কারণ এরা সবাই অতি অবশ্যই দোজখে যাবে। আর দোজখে এই সকল সুখাদ্য ও সুপানীয় ছাড়া অন্য কোনো খাদ্য-পানীয় নেই।
২২২.
তিনি আকাশ-পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা; যখনই কোনো কাজের সিদ্ধান্ত নেন তখন তার সম্মন্ধে বলেন, হও-তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায়। (২:১১৭)
দুর্ভিক্ষ কবলিতদের জন্য তিনি 'হও' বলে খাদ্যের ব্যবস্থা করতে পারেন না কেন? আকাশ ও পৃথিবী বানাতে তার ছয়দিন সময় লাগল কেন?
২২৩.
তোমরা পরিজ্ঞাত তোমাদের যারা শনিবার নাফরমানী করেছিল। তাদেরকে আমি বললাম, হও তোমরা নিকৃষ্ট বানর। (২:৬৫)
তার মানে শনিবার ছাড়া অন্য যে কোনো বারে নাফরমানী করা যাবে? বানর কি নিকৃষ্ট প্রাণী? উৎকৃষ্টতম ডিজাইনার হয়ে আল্লাহ নিকৃষ্ট প্রাণী বানালেন কেন? তবে কারিগরের সততার প্রসংশা করতে হয়। তার নিজ হাতে বানান জিনিসের মান নিকৃষ্ট, সেটা তিনি নিজেই স্বীকার করলেন।
কোনো মানুষকে আল্লার অভিশাপে বানরে বিবর্তিত হতে কেউ দেখেছে কি?
২২৪.
জান্নাতের পাদদেশে মধু, শরবত, দুগ্ধ ও মদের নদী
কুলকুল করে বইছে নিরবধি।
২২৫.
যেখানে দেখিবে ছাই
উড়াইয়া দেখো তাই।
পাইলেও পাইতে পার ঈশ্বর, আল্লা, ভগবান।
কারণ উনারা সর্বত্রই থাকেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন