আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১১ নভেম্বর, ২০১২

লুক্স লিখিত সুসমাচার - ১০

লিখেছেন লুক্স

৮৬.
ইসলাম প্রচার করার মানে হচ্ছে মানুষকে সহিংসতার পথে আসতে উৎসাহিত করা।

৮৭.
পৃথিবীর সব মুসলমান এক হয়ে থু থু ছিটালে আমেরিকা ভেসে যাবে, অথবা পৃথিবীর সব মুসলমান এক হয়ে প্রস্রাব করলে পৃথিবীর সব কাফের ভেসে যাবে। অথচ পৃথিবীর সব মুসলমান এক হয়ে কোরানের হিংসাত্বক, অমানবিক আর অবৈজ্ঞানিক বাণীগুলো মুছে দেয়ার ব্যাপারে কোন উদ্যোগই দেখি না। উল্লেখ্য, আমার ইনবক্সে কিছু কিছু মুসলমান মাঝে মাঝেই আমার মুখে থু থু ছিটায় এবং জ্ঞানের উপর প্রস্রাবও করে। এই সভ্য যুগেও তাদের কাছে জ্ঞানের চেয়ে থুথু আর প্রস্রাবই অনেক বড় অস্ত্র।

৮৮.
আপনার শিশুকে আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষা দিন। আলেম, উলামা, হাফেজ, মাওলানা ও মাশায়েক - এ পাঁচটি মারাত্মক রোগ থেকে মুক্ত রাখুন।

৮৯.
ইসলামের সমালোচনা করলে মুসলমানদের মনে কষ্ট লাগে।
হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করলে হিন্দুদের মনে কষ্ট লাগে।
কিন্তু আপনারা ধার্মিকরা আপনাদের ব্যক্তিগত ধর্মকে যখন রাষ্ট্র ও সমাজকে চাপিয়ে দেন, তখন আমার কষ্ট লাগে, এটা কেন বুঝতে চান না?

৯০.
শিশুদের কাছে কোরানের চেয়ে হ্যারি পটার অনেক বেশি জনপ্রিয়। আপনি কি পারবেন হ্যারি পটার-এর মত একটা বই লিখতে?

৯১.
কোরানে অস্তিত্বহীন জ্বীনকে নিয়ে একটা সুরা আছে, অথচ ডাইনোসরকে নিয়ে একটা শব্দও নেই।
মুহম্মদের শত্রু আবু লাহাবকে নিয়ে আস্ত একটা সুরা আছে, অথচ সক্রেটিস বা প্লেটোর মতো জ্ঞানী ব্যাক্তিদের নামটা পর্যন্ত নেই। 

৯২. 
মওলানা সাহেবগো বয়ান শুনলে আর ফেসবুকে মুমিনগো পোস্টগুলা দেখলে বুঝা যায় ইসলামের কি অবস্থা।

৯৩. 
যিনি জীবনের প্রথম অর্ধেক চরাইছেন মেষ, আর শেষের অর্ধেক চরাইছেন নারী; তাকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোনোকিছুই সৃষ্টি করতেন না - এর চেয়ে ভয়াবহ অন্ধবিশ্বাস আর কী হতে পারে।

৯৪. 
ইসলাম কি কোনোদিন কোথাও একটা উন্নত, সভ্য ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র উপহার দিতে পেরেছে?

৯৫. 
আমি একটা ব্যাপার বুঝতে পারি না, ধার্মিকরা জ্ঞান হওয়ার পর ৫ বছর বয়সে যা বিশ্বাস করে, সেই একই বিশ্বাস করে ১০, ১৫, ২০, ২৫ বা ৩০ বছর বয়স থেকে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত। এটা কীভাবে সম্ভব? ৫ এর পর থেকে মোটামুটি ২৫ বছর পর্যন্ত স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যা পড়ে, তা রাখে কোথায়? নাকি সেগুলো শুধু পাস করার জন্য পড়ে? ৫ বছর বয়সে বিশ্বাস করে পৃথিবী নয়, সূর্য ঘোরে। কারণ সৌরজগত সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে এটাই বিশ্বাস করা স্বাভাবিক। সব শিশু সেটাই বিশ্বাস করে। ২৫-৩০ বছর বয়সেও যদি সেই একই বিশ্বাস আপনার থাকে, তাহলে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে লাভটা হলো কী?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন