প্রক্ষালন করার জন্য শিশুমস্তিষ্কই সর্বোত্তম, সেটা খুব ভালো করেই জানে ধর্মগুলো। তাই ছোটবেলাতেই তাদের মাথায় সেঁধিয়ে দেয়া হয় ধর্মভীতি।
তবে ইছলামের নিবেদিত প্রাণ আল-কায়েদার যোদ্ধারা শিশুমস্তিষ্কপ্রক্ষালন প্রক্রিয়াটিকে আরো অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছে। তারা শিশুদের (পাঁচ বছর বয়সীও আছে) শেখাচ্ছে পিস্তল এবং মেশিনগান চালানো। তাদের কেউ কেউ হবে আত্মঘাতী বোমারুও।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
২.
রুশ অর্থোডক্স খ্রিষ্টান পরিবারে তার জন্ম। পেশায় ছিলো অভিনেত্রী। তার বিয়ে হয়েছিল নয় বছর আগে। বিয়ের দিনে হাস্যোজ্জ্বল নববধূর ছবি দেখুন:
এখন বলুন দেখি, নিচের ছবিটি কার?
হ্যাঁ, সেই একই মেয়ের। ২০০৭ সালে ইছলামের সুশীতল ছায়ায় আসার পরে। কিন্তু ইছলামের কী গুণ! প্রাক্তন অভিনেত্রীকে সে বানিয়ে দিলো আত্মঘাতী বোমারু। একদিন মেয়েটি এক ইছলামবাজের বাড়িতে গিয়ে শরীরে আঁটা বোমা সক্রিয় করলো। মারা গেল সর্বমোট আটজন। এখন প্রশ্ন জাগে, ইছলাম গ্রহণকারী মেয়ে কেন ইছলামবাজকে হত্যা করতে যাবে? উত্তর হচ্ছে - যে সব ইছলামবাজের সঙ্গে সরকার ও কর্তৃপক্ষের বিশেষ দহরম-মহরম, জঙ্গি ইছলামীরা তাদের পছন্দ করে না। গত দু'বছরে তারা এমন বারোজন ইছলামবাজকে হত্যা করেছে।
বিস্তারিত সংবাদ এখানে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন