আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ৪ নভেম্বর, ২০১২

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৪৩

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

২১১.
ধর্ম মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে। সে কাউকে হিন্দু বানায়, কাউকে মুসলিম, কাউকে খ্রিষ্টান, কাউকে ইহুদি। কিন্তু কখনো কাউকে মানুষ বানায় না। 

২১২.
কলেমা - সাক্ষ্য দিতেছি;
আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে, কোনো আল্লা নাই। আমি আরও সাক্ষ্য দিতেছি যে, কোনো রাসুল বা প্রেরিত ব্যক্তিও নাই।

২১৩.
অপচয়কারী শয়তানের ভ্রাতা।
যার হুকুমে অপচয় হয় সে শয়তানের পিতা।

২১৪.
নবীজি: ওম হানি
ওম হানি: জ্বী।
নবীজি: ওম হানি
ওম হানি: জ্বী জ্বী জ্বী।
নবীজি: আঁই যাইয়ুম আসমান শঅরত তোঁয়ার লাই আইন্নম কি?

২১৫.
যিনি তোমাদের জন্য মৃত্তিকাকে বিছানা ও আকাশকে বানিয়েছেন ছাদ এবং বর্ষণ করেন আসমান হতে পানি, অতঃপর সেটা থেকে তোমাদের জন্য ফল-মূল রিজিকস্বরূপ সৃষ্টি করেছেন, সুতরাং জেনেশুনে কাকেও আল্লাহর শরীক করো না। (২:২২)
মৃত্তিকা আল্লার বানান বিছানা। বিশ্বাসীগণ কেবল সে বিছানায় শুয়ে নিদ্রা যায় না কেন? ছাদ ফুটো কেন? আল্লাহ যদি রিজিক সৃষ্টি করে থাকেন তবে পৃথিবীতে দুর্ভিক্ষ হয় কেন? অনাহারে মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী প্রতিনিয়ত মারা যায় কেন? 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন