আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১২

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৫৩

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

২৬১.
- দস্যু কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী? সংক্ষেপে আলোচনা করো।
- যারা লুণ্ঠনের নিমিত্তে হত্যা, ধর্ষণ ইত্যাদি অপকর্ম করে থাকে, তাদেরকে দস্যু বলা হয়। আমার জানা মতে, বর্তমান পৃথিবীতে চার প্রকারের দস্যু আছে। যথা: জলদস্যু, স্থলদস্যু, মরুদস্যু ও আকাশদস্যু। কিছু কিছু প্রাচীন মরুদস্যুর অনুসারীরা বর্তমানকালে আকাশদস্যুতে বিবর্তিত হয়েছে। এরা আকাশপথে গণহত্যা করে।

২৬২.
পবিত্র গ্রন্থগুলি পড়ার পরে ওজু করা বাঞ্ছনীয়। বইগুলি নাপাক কথাবার্তায় ভরপুর তো, তাই।

২৬৩. 
জ্বীনেরা দৃশ্যমান আগুনের তৈরি, তবে ওরা নিজেরা অদৃশ্যমান। এটাই হল আল্লার কুদরত। আগুনদেহী জ্বীন সম্প্রদায় কোথায় থাকে, কেউ জানেনে কি? ওরা থাকে মরা গাছের ডালে। এ জন্য অনেকে মাঝে মাঝে তালগাছ, বটগাছ, অশ্বথগাছে জ্বীন ভূত দেখতে পায়। সাধারণ মানুষেরা সাধারণত দেখতে পায় না তাদের। তবে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও গাছের ডালে জ্বীন দেখেছিলেন। তাই তো তিনি লিখেছেন, "যতসব মরা গাছের ডালে ডালে নাচে জ্বীন (আগুন) রে।" মাঝে মাঝে বনভূমিতে দাবানল সৃষ্টি হতে দেখা যায়। এটা আসলে দাবানল নয়, জ্বীনানল। জ্বীনেরা মানুষের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে বনে জ্বীন লাগিয়ে দেয়।

২৬৪.
স্রষ্টাগণ কয়েকখানা পুস্তক রচনা করেছিলেন। অতি জঘন্য মানের হয়েছিল প্রতিটি স্রষ্টা রচিত প্রতিটি পুস্তকই। নিজেদের লেখার হাত অত্যন্ত নিম্নমানের, এই সত্য তাঁরা অনুধাবন করতে পেরে লেখালেখির কাজ চিরতরে ছেড়ে দিয়েছেন। বহুদিন যাবত তাদেরকে বই-পুস্তক রচনা করতে দেখা যায় না।

২৬৫.
নির্বোধেরা বলবে, কিসে তাদের ফিরিয়ে দিল তাদের পূর্ব কিবলা হতে, যার উপর তারা ছিল; তোমরা বল, পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহরই জন্য; ২:১৪২
আল্লাহ বলেছেন, পূর্ব ও পশ্চিম তার জন্য। বাকি দিকগুলি (উত্তর, দক্ষিণ, ঈশান, বায়ু, অগ্নি, নরি, ঊর্ধ্ব, অধ) আল্লাহর নয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন