আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১২

লুক্স লিখিত সুসমাচার - ১৯

লিখেছেন লুক্স

১৭৬. 
মানব রচিত পরস্পরবিরোধী মধ্যযুগীয় নীতিমালাকে স্রষ্টার ফিসফিস নির্দেশ বলে বিশ্বাস করতে হলে কাঁধের ওপর গাধার মাথা থাকা দরকার।

১৭৭.
''ইসলামের সেবক'' খুব পরিচিত একটা শব্দবন্ধ। যদিও হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান বা অন্য কোনো ধর্মের সেবক আছে বলে আমি কখনো শুনিনি। অবশ্য ধর্ম অসুস্থ হলে তার জন্য সেবক প্রয়োজন হতেই পারে। মোহাম্মাদ, বিন লাদেন, গো-আজম, নিজামী, সাঈদী, শায়েখ আব্দুর রহমান, বাংলা ভাই - এরা সবাই ইসলামের এক একজন সেবক। এছাড়া বাংলদেশের সব রাজাকারই নিজেকে ইসলামের সেবক বলে দাবী করে। সেবকদের নাম দেখেই বুঝুন, ইসলাম কতটা অসুস্হ ধর্ম।

১৭৮.
মুসলমানদেরকে মরা গরু, বুড়া গরু, রোগা গরু, মরা মুরগী, এমনকি কুত্তার মাংসও খাওয়ানো সম্ভব, শুধু খাবারের গায়ে লেখা থাকতে হবে ১০০% হালাল।

১৭৯.
মুহাম্মদ বলেছিল ''তোমরা যদি সৎ হও, তাহলে কোরানের মত একটা আয়াত বানিয়ে নিয়ে আস।''
আমি অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু কোরানের মতো একটি আয়াতও লিখতে পারিনি। কারণ আমি সভ্যযুগের শিক্ষিত, সচেতন, অসাম্প্রদায়িক এবং বিজ্ঞানমনস্ক একজন মানুষ। আমি যা-ই লিখি না কেন, তা কোরানের চেয়ে বহুগুণে যৌক্তিক, মানবিক ও সময়োপযোগী হয়। আমি গর্ব করে বলতে পারি, আমার ফ্রেন্ডলিষ্টে কমপক্ষে এক হাজার বন্ধু আছে, যাদের লেখার মান কোরান কেন, যে কোনো ধর্মগ্রন্থের চেয়ে হাজার গুণে ভালো এবং মানবজাতির জন্য কল্যাণকর।

১৮০.
অসংখ্য ছাগু আছে, যারা শুধুমাত্র নাস্তিকদের গালি দেবার জন্য একটা fake ID খোলে। ছাগল গাছে ধরে না। ধর্মই মানুষকে ছাগল বানায়।

১৮১.
আল্লা বা ঈশ্বরকে যতোই বুদ্ধিমান ভাবুন না কেন, একটি গ্রন্থের মাধ্যমে তার বক্তব্যকে পৃথিবীতে পাঠানোর মতন বোকামী আর হতে পারে না! একদম মানুষের মস্তিস্কের মধ্যে কোরানটাকে জেনেটিক্যালি ওয়ারড করে পাঠিয়ে দিলেই ল্যাঠা চুকে যেত! আল্লা কী চান? তার আইনের সাম্রাজ্য! সেটা তো মানুষের জেনেটিক কোডে ঢুকিয়ে দিলেই অনায়াসেই হয়ে যেত! তিনিই ত মানুষ তৈরি করেছেন! সেটা না করে বইয়ের মাধ্যমে তার ইচ্ছা বা আইনের কথা জানানোর বোকামো কেন তিনি করলেন, তা সত্যই খুব গোলমেলে!

১৮২.
যতই লম্বা জামা পরেন আর লম্বা দাড়ি রাখেন, কোনো আরব রমণীকে আপনি বিয়ে করতে পারবেন না।

১৮৩.
আল্লাহ যদি কোরান লিখতেন, রূপক বাক্য কখনো ব্যবহার করতেন না। এ যে মানুষের হাতে লেখা বই, তাই পনেরোশো বছর যাবত এ বইয়ের কথা বুঝতে গিয়ে, নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে করে সহস্র দলে বিভক্ত হয়ে, একে অন্যের দ্বারা নির্যাতিত, নিপীড়িত, লাঞ্ছিত অপমানিত হয়েছে, খুন হয়েছে অগনিত অসংখ্য মুসলমান নারী ও পুরুষ। এ বই সর্বকালের সর্বযুগের মানুষের অনুসরণীয় অনুকরণীয় জীবনবিধান হতে পারে না। পিছিয়ে পড়া মুসলিম জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মের হাতে কোরান নয়, চাই বিজ্ঞান।

১৮৪.
কোরানে নারীদের হেয় করা ও অমুসলমানদের প্রতি ঘৃণা ও হত্যা সম্পর্কিত আয়াতগুলো নাস্তিকরা আর কতদিন মুসলমানদের জোর করে ধরে পড়াবে?

১৮৫.
আলী দশ বছর বয়সে বিনা দ্বিধায় ইসলাম গ্রহন করেন।
বিনা দ্বিধায় মোহাম্মদের মিরাজের কাহিনী বিশ্বাস করায় আবু বকরও প্রশংসিত। 
বিনা দ্বিধায় সবকিছু বিশ্বাস করা যে একটা গুণ, তা কেবল মাধ্যমিক স্তরের ধর্মশিক্ষা বই পড়েই জানা সম্ভব।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন