আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১২

স্পর্ধামেশা স্পষ্টভাষণ - ০১

লিখেছেন Audacity ImPossible Mission

১.
কুরানে কইছে, শুকর খাওয়া নিষেধ। মুসলমানেরা শুকর খায় না।
কুরানে কইছে, ইহুদী-খ্রিষ্টানদের সাথে বন্ধুত্ব করবা না। কিন্তু মুসলমানেরা ঠিকই ইহুদী-খ্রিষ্টানদের সাথে বন্ধুত্ব না কইরা থাকতে পারে না! লোল!!
অনুসিদ্ধান্ত: মুসলমানেরা সুবিধা মত ধর্মের দোহাই কাজে লাগায়।

২.
আমার প্রাণ প্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা,

যখন এক ইহুদী আমেরিকান নাগরিক "ইনোসেন্স অফ মুসলিম" তৈরি করল, তখন তো বেশ লাফাইছিলেন, লাফালাফি কইরা কোনোমতে নবীর জাগাইন্না লুঙ্গি নোয়াইয়া নবীর মান ইজ্জত রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেছিলেন। নবী বিপদে পড়ছে, আপনারা উম্মতেরা লাফাইছেন, নবীরে রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন। এখন তো আপনারা বিপদে পড়ছেন, কই, আপনাদের নবী কই? আপনাদের আল্লা? পারলে রক্ষা করুক তারা! সারাদিন আল্লা-বিল্লা করেন আর ইহুদী-নাসারদের গাইলান, মাগার যখন বিপদে পড়েন, তখন ঠিকই ইহুদী, নাসারা, মার্কিন, ব্রিটিশদের দ্বারস্থ হন।

আবারও প্রমাণিত: আল্লায় আপনাদের রক্ষা করে না, বরাবর আপনারাই আল্লারে রক্ষা করেন।

৩. 
যার ইচ্ছা, সে নামাজ পড়বে, কিন্তু যার ইচ্ছা নাই, তাকেও পরাইতে হইবে, এইডাই হইল মুসলমানদের চিন্তাভাবনা। আর এখানেই আজানের প্রয়োজনীয়তা!

ভাইরে, ভালো জিনিস করতে মাইনষেরে ডাকতে হয় না। মানুষ এমনিই আসে। নামাজ পড়া আজাইরা কাম দেইক্ষাই নামাজ পড়তে প্রত্যেক বেলায় মানুষকে আজান দিয়া ডাকতে হয়!

আরে ব্যাটা, আজান তো মনে মনে দিলেও চলে! হুদাই গোটা দশেক মাইক দিয়া, মাইনষেরে ডিস্টার্ব কইরা, শব্দদুষণ কইরা, চিল্লাইয়া চিল্লাইয়া আল্লাহুয়াকবর কওন মারান লাগে ক্যা? আস্তে কতা কি আল্লায় হুনে না? তগর আল্লায় কি বয়রা, কানা, লুলা?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন