১.
পাস্তাফারিয়ানিজম নামের প্যারোডি-ধর্মের (তাদের ঈশ্বর - ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার) অনুসারীরা সমান অধিকার দাবি করে হতচকিত করে ফেলেছিল কর্তৃপক্ষকে। লিংকে একটি ভিডিওও আছে, তাতে এক পাস্তাফারিয়ান কী গম্ভীর মুখে তাদের দাবি পেশ করছে দেখে হাসি চেপে রাখা দুষ্কর।
২.
মমিন ইহুদিদের শিশুকামিতার একটি ঘটনা।
৩.
কোরান মুখস্থ করতে না পারায় শিশুবালককে হত্যা করেছে তার মা - এমন খবর মাত্র কিছুদিন আগেই প্রকাশিত হয়েছিল ধর্মকারীতে। এখন পড়ুন সেই খবরের খ্রিষ্টান সংস্করণ: বাইবেল না পড়ার কারণে সাত বছর বয়সী বালককে পিটিয়ে হত্যা করেছে তার মা ও সৎ পিতা।
(লিংক: Mosammot Rinee Khatun)
৪.
আমেরিকায় রাষ্ট্রসংশ্লেষ থেকে ধর্ম ঝেঁটিয়ে দূর করার প্রক্রিয়া সফলভাবে চলছে। সরকারী প্রতিষ্ঠান বা স্থানে খ্রিষ্টধর্মীয় কোনও উপকরণ পেলেই নাস্তিকেরা দাবি করে বসছে: হয় এটাকে সরাতে হবে, নয়তো বাকি সমস্ত ধর্ম ও মতধারার উপকরণগুলোকেও ঠাঁই দিতে হবে। আর এই দাবি না মানলে মামলা ঠুকে দেয়া হবে। যেহেতু দাবিটি সংবিধানসম্মত, তাই জয়ের সম্ভাবনাও প্রায় নিশ্চিত।
৫.
মুছলিমদের নিজস্ব উদ্ভাবনী ক্ষমতা বড়োই দরিদ্র, তবে ইহুদি-নাছারাদের উদ্ভাবিত পণ্য ও টেকনোলজি তারা নির্লজ্জের মতো ব্যবহার তো করেই, এমনকি সেসবের ছহীহ রূপ দিতেও তারা বড়োই তৎপর। ইছলামী মোবাইল ফোন, হালাল ফেসবুক... এবার হালাল ইউটিউব। ইরানে ইউটিউবের বিকল্প হিসেবে এসেছে মেহের।
৬.
নাস্তিকদের সন্তানদের জন্য চমৎকার ওয়েবসাইট। তিনটি ভাগ আছে এতে: kids, teens এবং parents.
৭.
রোওয়ান অ্যাটকিনসন সমধিক পরিচিত 'মিস্টার বিন' নামে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বেশ সক্রিয় নাস্তিক। তিনি 'অপমানসূচক কথা ও আচরণ' নিষিদ্ধকারী আইনের বিরোধিতা করতে প্রচারে নেমেছেন। তাঁর দাবি: পরস্পরকে অপমান করার অধিকার আমাদের দিতে হবে।
৮.
৯.
ভ্যাটিকানের পোপ সমকামী বিয়ে পড়াচ্ছে - নিউজিল্যান্ডের ইলেকট্রিসিটি কম্পানি পাওয়ারশপ তাদের একটি বিলবোর্ডে এমন ছবি চিত্রিত করেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন