৪.
মুছলমান নামের উত্পত্তি মুছল আর হেমান নামক দুটি আরবি শব্দ থেকে। এইখানে মুছল মানে হচ্ছে গদা বা লাঠি আর হেমান মানে হচ্ছে বোকা জন্তু। তত্কালীন আরবীরা ব্যবসা করতে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় যাযাবরের মত ঘুরত। চরিত্রগত সমস্যা আরবিদের এখন যেমন আছে, তেমনি আগেও ছিল। নিজের বউ দেশে রেখে বউহীন আরবরা বিভিন্ন দেশে কাঁচ,আতর,পুথির মালা ইত্যাদি সওদা করত যে সবের ক্রেতা ছিল মহিলারা। নিজেকে সংযত করতে না পারা আরবরা প্রায়ই ক্রেতা মহিলাদের সাথে কাম সম্পর্ক সৃষ্টি করতে চাইত অনৈতিকভাবে। ফলশ্রুতিতে প্রায়শই আরবীয়রা ক্রেতা মহিলাদের স্বামীদ্বারা মুছল বা লাঠির পেটা খেত হেমান বা বোকা জন্তুর মত। আরব দেশের প্রায় সকল পুরুষ শরীরে বয়ে বেড়াত সেই মুছলের পেটার দাগ আর দগদগে ক্ষত। সবদিক বিবেচনা করে একাধারে লেখক, কবিরাজ, যুদ্ধবাজ, চোদনবাজ হজরত মুহাম্মদ সিদ্ধান্ত নিলেন যে, নিজেদের ঐতিহ্য বজায় রাখার এবং মুছল ও হেমান দুই শব্দের চমত্কার সংমিশ্রন দিয়ে তৈরি করলেন দ্বীন ইছলাম অনুসারীদের জাতির নাম মুছলমান। সবাই বলেন খাউজুবিল্লাহ...
৫.
"যে ব্যক্তি কিবলা মুখী হয়ে আল্লাহর নামে আলেম ওলামা কর্তৃক ধর্ষিত হয়ে পায়ুপথে রক্ত ঝরালো, তার জন্যে রয়েছে জান্নাত-ই -গেলমান এবং নুনুকাটা শুভেচ্ছা।" (সুরা আল শিরিষ , আয়াত ৪২০)
৬.
- মুমিনের শরীরে আঁকা উল্কি কত প্রকার ও কী কী?
- কোনো অতিবাল মুমিন (অতীব আল-মুমিন) যদি তার নিজের শরীরে কিংবা গোপন অঙ্গে উল্কি আঁকে, তবে তা হারাম। তবে এর মধ্যে হালাল উল্কিও আছে। যেমন সানি লিওনের যৌনাঙ্গের উল্কি মুমিন শরীরে আঁকলে তা চরম হারাম। আর আল্লাহর অতি ছুট্ট কোকড়ানো বাল সমেত আল্লাহ চাবি থুক্কু আল্লাহ তালার যৌনাঙ্গ (যেহেতু আল্লাহ নারী নাকি পুরুষ, তা কেউ জানে না, তাই উভয়লিঙ্গ ধরাটাকে নিরাপদ মনে করি) অথবা মহাকামী এবং সমকামী হজরত মুহাম্মদের নাম সমেত হেরা পর্বতের গুহা সদৃশ্য গুয়ার উল্কি আঁকা ১০০% হালাল।... নারায়ে ফাক বীর (মহা রতিকর্ম বাজ ) আল্লাহ ফাক বার (শুক্রবার)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন