৭.
মহাকামুক নবী হজরত মুহাম্মক নিজের পোষ্য পুত্রবধূর জায়নাব বিনতে যশের ডবকা পাছা থৈ থৈ করা যৌবন দেখে কামভাবে মূর্ছা যাবার উপক্রম হয়ে বললেন, ইয়াহ মাবুদ, জায়নাব বিনতে যশের ডবকা পাছা আমার কইরা দেও। কিন্তু চাল্লুমাল নবী তো জানতেন, আল্লাহর সেই মুরোদ নেই। সুতরাং তিনি নিজেই নিজের পোষ্য পুত্রবধূরে ছলচাতুরি কইরা নিকাহ কইরা বসলেন। সেই ঘটনার পরে আস্তে আস্তে আরববাসীর কাছে আল্লারে পরম দয়াবান, ক্ষমাশীল এবং আশাপূর্ণকারী হিসাবে উপস্থাপন করে সুরা আল-কাম ৪২০/২ নাজিল করলেন:
"হে আমার মুমিনগণ, বুরখার অন্তরালে থাকা পরস্ত্রী দেখে যদি তুমাদের যৌনসম্ভুগ করার ইচ্ছা থাকে, তবে যে কোনো কৌশলে সেই মেয়েছেলেকে নিকাহ-এর মাধ্যমে তোমার সম্পত্তি করিয়া লও। আর তাকে তোমার কামের সম্পত্তি করিয়া লইবার জন্য যদি কোনো অবিচার-অনাচার করতে হয়, তবে তার জন্য কায় মন চিত্তে ক্ষমা প্রার্থনার ব্যবস্থা করে রেখেছি। আমার হুকুম ছাড়া জন্ম, মৃত্যু আর বিয়ে কখনোই সম্ভব নয়। অন্যায় করে যে ক্ষমা প্রার্থনা করে, তার জন্য রয়েছে অশেষ সম্মান আর মদিরা-ই-ভদকা।" (সুরা আল কাম ৪২০:২)
৮.
অন্ধ ধার্মিক পবিত্র বিয়ারের গ্লাস হাতে নিয়ে আসলেও পরিতাজ্য।
৯.
নারীলোভী সাইদী এবং সাইদীর লুচ্চামি ঢাকতে নির্লজ্জ সাহাবীদের কর্মকাণ্ড দেখলে ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের কথা মনে পড়ে, যার মিল আছে পৌরানিক যুগের একটি কাহিনীর সাথেও। পার্থক্য - একজন নাতনির কামে আসক্ত হয়ে ফোন সেক্স করলেন আর অন্যজন পোষ্য পুত্রবধূ জয়নবের থৈ থৈ করা যৌবনে আসক্ত হয়ে তাকে নিকাহ করেছিলেন। আর পৌরানিক যুগে (প্রায় ৫০০০বছর আগে) একজন কামান্ধ তার মামীকেও ছাড়েন নাই। সাইদী এবং মুহাম্মদের আছে অন্ধ সাহাবী আর পৌরানিক যুগের শ্রী কৃষ্ণের ছিল ইমরান হাসমির মত কামুক অ্যাটিচিউড।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন