আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৩

লিংকিন পার্ক - ৬৬

১.
মেয়ের কোনও সম্মতি নেই, তবু তার বিয়ে দিতে বড়োই ব্যগ্র এক মৌলভী। দায়সারা গোছের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেও ফেললো সে। মেয়ের স্বামী এক বিবাহিত পুরুষ, যে মেয়েটিকে ধর্ষণও করেছে উপর্যুপরি। ঘটনা গড়ালো আদালত অব্দি। আদালত মোল্লা-পুরোহিত-পাদ্রীদের পরামর্শ দিলো ধর্মের নামে মেয়েদের এক্সপ্লয়েট না করতে। 

২.

৩. 
ক্রিসমাসের ঠিক আগে যেদিন সমকামিতাবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে ভ্যাটিকানের পোপ, ঠিক সেদিনই তার অধীনস্থ এক ধর্মযাজক ধরা পড়েছে চাইল্ড পর্নোগ্রাফি নির্মাণ ও প্রসারের অভিযোগে। বছর দুই আগে এই অজস্র শিশুকামীকে নিরাপদ আশ্রয় দেয়ার পাপে পাপী পোপ চাইল্ড পর্নোগ্রাফিকে 'নরমাল' বলেছিল।

৪. 
আমেরিকার মতিকণ্ঠ দ্য অনিয়ন-এর সংবাদ: ১৯৮২ সালের পরে এই প্রথম ভ্যাটিকানে হার্ডকোর পর্নো মুভির শুটিং শুরু হয়েছে। সাইটের ভিডিওটা দেখতে ভুলবেন না। (এই ভিডিও দেখা শেষ হলে পরে যে-ভিডিওটি চালু হয়ে যায়, সেটিও পরম বিনোদনী)

৫. 
ধর্মীয় দৃষ্টিতে ধর্ষণের দায় বর্তায় ধর্ষিতা নারীর ওপরে। আবার দেখুন, পরিবারে নারীর ওপরে পুরুষের সহিংসতার জন্য দায়ী কে? কে আবার! অবশ্যই নারী। বলেছে এক ইতালীয় ক্যাথলিক ধর্মযাজক। 

৬. 
সত্যি কথায় 'বেতা' পায় ইছলামীরা। মোল্লা-মৌলভীদের কিশোর-বালকপ্রীতির কথা কে না জানে! সেই ব্যাপারটার প্রতি ইঙ্গিত করা কয়েকটি চিত্রকর্মের ওপরে বড়োই নাখোশ হয়েছে ফাকিস্তানের ইছলামীরা। কয়েকটি ছবি দেখুন।

৭.
ধর্মবাজেরা তাদের অনুসারীদের ধর্মগর্দভ বানিয়ে রাখতে যে কোনও মিথ্যার আশ্রয় নিতে পারে। এই ছবিক'টি দেখার পর মনে হলো, ফ্লিনস্টোনজ নামের কার্টুন সিরিজটি (যেখানে দেখানো হয় ডাইনোসর ও মানুষের সহাবস্থান) ধর্মবিশ্বাসীদের জন্য সত্যিই একটি ডকুমেন্টারি সিরিজ।

৮.
ডক্টর খেতাবধারী এক ইছলামী জ্যোতির্বিদ বলেছে, বিশ্ব কবে ধ্বংস হবে সেটা কোনওভাবেই নির্ধারণ করা সম্ভব হবে না। কারণ এই গোপন তথ্যটি আছে আল্যাফাকের এখতিয়ারে। তবে সবচেয়ে মজার কথা এই ইছলামী বিগ্যানী বলেছে এর পরে: বৈজ্ঞানিকেরা অন্য অনেক গ্রহে নানাবিধ প্রাণীর অস্তিত্বের প্রমাণ পেয়েছে। সেসব পৃথিবীর প্রাণীগুলোর চেয়ে আলাদা। এই যেমন, জুপিটার পৃথিবীর চেয়ে আকারে বারোশো গুণ বড়ো, ওখানকার জীবজন্তুর আকারও তেমন। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন