সোমবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৩

ধর্মবিদ্রূপানন্দ - ০৩

লিখেছেন Mosammot Rinee Khatun

৭.
মুছলমান মেয়েরা বিয়ের পর স্বামীর নাম নিজ নামের পেছনে যোগ করে, আর মুছলমান পুরুষরা জন্মের পর পরেই মহম্মদের নাম নামের সামনে যোগ করে। কারণ মুহম্মদ সম্মানিত ব্যক্তিত্ব প্রতিটি মুছলমানের কাছে‌। তাই সামনে লাগানো।

৮.
তাবলিগী হুজুদের নিত্য করণীয় ইসতেনজা নিয়ে এস্তেমাল ফরমাইব। সহি তাফসিরকারীগণ ইহাকে মূত্রত্যগীয় বেআম (ব্যায়াম ) বলে ফতোয়া বাতলিয়েছেন। 
পদ্ধতি: বাম পা প্রথমে পেশাবখানায় রেখে দোয়া পড়ুন (আল্লাহুমা...খাবাইছে), পায়জামার গিট খুলে ধীরেসুস্থে বসে পড়ুন। এরপর আরামসে হিসু করুন। হিসু অন্তে ঈমানদণ্ড ধরে তিনবার ঝাঁকুনি দিন। সাবধানতা - এতো জোরে ঝাঁকাবেন না, যাতে উহা ছিড়ে না যায় আবার তিনের বেশী ঝাঁকাবেন না, যাতে উহা ঊর্ধ্বমুখী কিংবা ঈশ্বরমুখী না হয়। এরপর বামহস্তে ঈমানদণ্ডের মুখে শুকনো কুলুপ ধরে জোরে তিনবার নিঃশ্বাস ছাড়ুন। বারকয়েক আজাইরা কাশি দিন। এখন ঢিলাসহ বামহস্ত আগের অবস্থানে রেখে ডানহস্তে পায়জামার ফিতা টেনে ধরে চল্লিশ কদম গমন করে ডানপায়ের ঊরুর উপর বাম ঊরু স্থাপন করে তিনবার উঠ-বস করুন। অতপর উল্টোমুখী হয়ে আগের স্থানে ফিরে এসে কুলুপকে তুরাগ নদ বরাবর নিক্ষেপ করুন। এখন গুপ্ত অঙ্গ পানি দ্বারা তিনবার ধৌত করুন। অতি দীর্ঘশ্বাসের সমাপনী দোয়া গাফুরান বলার সঙ্গে সঙ্গে মূত্রত্যাগীয় বেআম শেষ হবে। জাজাকাল্লাহু খাইরুন লো।

৯. 
আপনার কন্যাটিকে আপনার আপন চাচাত ভাইয়ের সহিত নিকা দিয়ে নবীর সুন্নত সমুন্নত রাখুন।
নবীজী (সাঃ) তিন চাচাত ভাই হযরত আলী, উতবা ইবনে আবু লাহাব ও উতাইবা ইবনে আবু লাহাব-এর সঙ্গে যথাক্রমে নিজের তিন কন্যা হযরত ফাতিমা, কুলসুম ও রোকাইয়ার নিকাহ দিয়েছিলেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন