মঙ্গলবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৬০

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

২৯৬.
জেনানা যদি বেপর্দা হইয়া মহানবীর সামনে দিয়া
রঙ্গ কইরা হাঁইট্টা যায়;
নবীর ঈমান জাইগ্যা যায়।
জাগনা ঈমানরে ঘুম পাড়াইতে নবী তাই যয়নাবের কাছে ছুইট্টা যায়।

২৯৭.
- 'আল্লাহর কোনও আকার নাই' - এই বাক্যটি ছহী বানানে লিখো।
- ছহীহ বানান এইরূপ: 'অল্লহর কেনও অকর নই।'

২৯৮.
হে আল্লাপাক, আপনি কোরানপাকে বারবার বলেছেন যে, আপনি একটি লিঙ্গহীন ক্লীব। কিন্তু যে সকল পথভ্রষ্ট আপনার বাণীর ইংরেজী অনুবাদ করেছে, তারা আপনার অনুমতি ছাড়াই নিজেদের বুদ্ধি ও ইচ্ছানুযায়ী সার্জারি করিয়ে আপনাকে পুরুষ বানিয়ে ছেড়েছে। আপনার লিঙ্গহীনতার সাথে এত্ত বড় বিদ্রূপ! আর আপনি কোনোই প্রতিশোধ নিলেন না তাদের ওপর! আপনি লিঙ্গহীন, তাই ইংরেজী গ্রামার অনুযায়ী আপনার সর্বনাম হওয়া উচিত It. আর ওরা আপনার লিঙ্গহীনতার সুযোগ নিয়ে চরম ঠাট্টা করল আপনার সাথে! He বানিয়ে দিলো আপনাকে! এ কেমন প্রহসন! হে প্রতিশোধ গ্রহণকারী, আপনি প্রতিশোধ নিন। সেই সব ভ্রষ্টদের উদ্দেশ্যে শুধু একটিবার "হও" বলুন। লানত পড়ুক তাদের উপর।

২৯৯.
আল্লাহ নিজেকে নিজে সর্বশক্তিমান পালোয়ান ঘোষণা দিয়েছেন কেন? তিনি কি কুস্তি খেলতে ইচ্ছুক?

৩০০.
দয়াময়ে কয়, পালিতপুত্র পুত্র নয়।
শান্তিময় বিধানে পালকপিতা ও পালিতপুত্র পরস্পরের পুংসতীন হয়।
(এ ক্ষেত্রে নবীজি ও যায়েদের পুংসতীন সম্পর্কের উদাহরণ দেয়া যায়)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন