আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

হা-হা-হাদিস – ৮২

হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
- সহীহ আল-ধর্মকারী
হযরত উমর লুইচ্চা আছিলো নিঃসন্দেহে। তার রাইত দুপুরে বিধবার ঘরে উঁকি দেওয়ার কাহিনীর কথা আমরা বহুত শুনসি। এইটাই শেষ না। অকাম আরও আছে।

নবীজির বিবি-বাহিনী হাগা-মুতা সারতে রাইতের বেলা বাইর হইতো খোলা ময়দানে। আর লুল উমর লুকায়া লুকায়া তাগো দেইখা মজা নিতো। অবশ্য নবীরে সে পর্দাপ্রথা চালু করার কথা কইতো মাঝেমধ্যে। তো একদিন নবীজির এক বিবির সামনে পইড়া গেল সে। এর পর থিকা ইছলামে পর্দাপ্রথা চালু হয়।

সহীহ বুখারি, অধ্যায়: উযূ, হাদিস নাম্বার: ১৪৮
ইয়াহইয়া ইবন বুকায়র (রহঃ) ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) – এর পত্নীগণ রাতের বেলায় প্রাকৃতিক প্রয়োজনে খোলা ময়দানে যেতেন। আর ‘উমর (রাঃ) রাসূল (সাঃ) – কে বলতেন, ‘আপনার সহধর্মিণীগণকে পর্দায় রাখুন। ’ কিন্তু রাসূল (সাঃ) তা করেন নি। এক রাতে ঈশার সময় নবী (সাঃ) – এর পত্নী সাওদা বিনত যাম‘আ (রাঃ) প্রাকৃতিক প্রয়োজনে বের হলেন। তিনি ছিলেন দীর্ঘকায়া। ‘উমর (রাঃ) তাঁকে ডেকে বললেন, ‘হে সাওদা! আমি কিন্তু আপনাকে চিনে ফেলেছি।’ পর্দার হুকুম নাযিল হওয়ার আগ্রহে তিনি এ কথা বলেছিলেন। তারপর আল্লাহ তা‘আলা পর্দার হুকুম নাযিল করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন