আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৬৩

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

৩১১.
হিন্দুদের দেবী দূর্গার মাত্র দশখানা বাহু আছে। মানে সাধারণ মানুষের চেয়ে মাত্র পাঁচগুণ বেশি। সেই হিসেবে তার অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যাঙ্গগুলোও সাধারণের পাঁচগুণ হওয়া উচিত ছিল না কি? দূর্গা দেবীর শারীরিক ডিজাইনার তার অন্যান্য অঙ্গের প্রতি এতো কার্পণ্য ও অবিচার করলো কেন?

৩১২.
হাদিছে বর্ণিত আছে, প্রেমিক পুরুষ নবীজি তাঁর নাতি হাছান ও হোছেইনের জিহবা চুষতেন। নবীজি একজন ঘেটুনানা ছিলেন। ঘেটুনানা মোহাম্মদা। তাঁর নাতিরা ছিলেন ঘেটুনাতি। ঘেটুনাতি হাছানা ও ঘেটুনাতি হোছেইনা।

৩১৩.
ফেরেশতারা নূরের তৈরি। জ্বীনেরা আগুনের তৈরি। পশুপাখি পানির তৈরি। মানুষ মাটির তৈরি। নবী-রছুলেরা বালির তৈরি। কারণ নবী-রছুলদের জন্ম মরুভূমিতে। আর মরুভূমিতে কোনো মাটি নেই। কয়েকজন বালির তৈরি নবী-রছুলের উদাহরণ হচ্ছে, ইব্রাহিম আঃ, ইছমাইল আঃ, ইউনুছ আঃ, দাউদ আঃ, ইদ্রিছ আঃ প্রমুখ ও মহাবদ সঃ এবং তার ছাহাবিরা। শরীর বালির তৈরি হবার কারণে তাদের স্বভাব-চরিত্রও ছিল বালির মতন রুক্ষ।

৩১৪.
জীবনে যা কিছু বানানোর ছিল আল্লাপাক তা ৬-৮দিনে বানিয়ে ফেলেছেন। সাতটি আকাশ বানিয়েই রিটায়ার্ড। তিনি জীবনে আর কিছুই বানাবেন না। যা কিছু বলার ছিল, তা তিনি নবী রছুলের যুগে বলে ফেলেছেন। যা কিছু লিখার ছিল, তা তিনি নবী রছুলের যুগে লিখে ফেলেছন। তাঁর আর কিছু বানানোর, বলার বা লিখার নেই। তিনি এখন পুরোপুরি অবসর জীবন যাপন করছেন। তাঁকে কেউ ডিস্টার্ব করবেন না যেন!

৩১৫.
আল্লা ইছলাম ধর্মের মালিক। সেই দিক বিবেচনায় তিনি একজন মুছলমান। কিন্তু তিনি অন্য কোনো আল্লায় বিশ্বাস করেন না।সেই বিবেচনায় তিনি একজন নাস্তিক। তাই তিনি একজন মুছলমান নাস্তিক।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন